গুগল ট্রেন্ডস থেকে সর্বোচ্চ সুবিধা নেওয়ার ১৫ কৌশল

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ১৯ আগস্ট ২০২৫, ১৬:৪৫

গুগল ট্রেন্ডস এখন শুধু সাংবাদিক বা গবেষকের নয়, সাধারণ ব্যবহারকারীদেরও একটি জনপ্রিয় টুল। বিশ্বজুড়ে মানুষ কী খুঁজছে, কোন বিষয়গুলো হঠাৎ আলোচনায় উঠে আসছে কিংবা সময়ের সঙ্গে সার্চ ইন্টারেস্ট কীভাবে বদলাচ্ছে— এসব জানার জন্য গুগল ট্রেন্ডস দারুণ সহায়ক।


গুগল ট্রেন্ডস থেকে সর্বোচ্চ সুবিধা নেওয়ার ১৫ কৌশল কাজে লাগালে আপনি সহজেই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও প্রবণতা খুঁজে বের করতে পারবেন।


১. ট্রেন্ডিং টপিক চিহ্নিত করা


গুগল ট্রেন্ডস দেখায় কোন কীওয়ার্ড বা বিষয় এখন সবচেয়ে বেশি খোঁজা হচ্ছে। সাংবাদিক, ব্লগার কিংবা কনটেন্ট ক্রিয়েটররা এখান থেকে তাৎক্ষণিকভাবে ট্রেন্ডিং টপিক বেছে নিয়ে নিউজ বা কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন। এতে কনটেন্ট দ্রুত ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।


২. অডিয়েন্সের লোকেশন অনুযায়ী কনটেন্ট তৈরি


আপনার টার্গেট অডিয়েন্স কোন জায়গায় কোন বিষয় বেশি সার্চ করছে, তা সহজেই বোঝা যায়। যেমন—ঢাকা, চট্টগ্রাম আর সিলেটে একই বিষয়ের সার্চ ভিন্ন হতে পারে। তাই লোকেশনভিত্তিক কনটেন্ট তৈরি করলে পাঠক বা গ্রাহকের কাছে দ্রুত পৌঁছানো যায়।


৩. সার্চ ভলিউমের ওঠানামা বুঝে নেওয়া


গুগল ট্রেন্ডস থেকে বোঝা যায়, কোন কীওয়ার্ড কখন বেশি সার্চ হচ্ছে। যেমন- “ঈদ অফার” বা “ভ্রমণ প্যাকেজ” নির্দিষ্ট সময়ে হঠাৎ বেড়ে যায়। এসব বুঝে আগে থেকে কনটেন্ট প্রস্তুত করলে প্রতিযোগীদের চেয়ে এগিয়ে থাকা যায়।


৪. কীওয়ার্ড রিসার্চে ব্যবহার করা


গুগল ট্রেন্ডস দেখায় কোন কীওয়ার্ড জনপ্রিয় এবং কোনটা ধীরে ধীরে গুরুত্ব হারাচ্ছে। এতে করে নতুন কনটেন্টের জন্য সঠিক কীওয়ার্ড বেছে নেওয়া সহজ হয়।


৫. সিজনাল ট্রেন্ড ধরতে পারা


কিছু বিষয় বছরে নির্দিষ্ট সময়ে বেশি খোঁজা হয়। যেমন- “পোশাক,” “রোজা,” “ক্রিকেট বিশ্বকাপ।” এসব বিষয় আগেভাগে বুঝে নিলে সময়োপযোগী কনটেন্ট তৈরি করা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও