বিশৃঙ্খল অবস্থা শিক্ষা খাতে

যুগান্তর প্রকাশিত: ১৯ আগস্ট ২০২৫, ০৯:০০

দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় বিভিন্ন স্তরে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদ এই মুহূর্তে খালি আছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক কার্যক্রম। কোনো কোনো দপ্তরে একরকম অচলাবস্থা বিরাজ করছে। এসব প্রতিষ্ঠানে অনেকেই প্রয়োজনীয় কাজে এসে বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন। শেখ হাসিনার পতনের পর আওয়ামী মতাদর্শে অনেক কর্মকর্তাকে বদলি করা হয় বিভিন্ন দপ্তরে। অনেককে নতুন দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর মধ্যে কেউ কেউ অবসরে গেছেন।


এতে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদ শূন্য হলেও জনবল নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে না। গত এক বছরেও শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষা খাতে। এর খেসারত দিতে হচ্ছে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকসহ সংশ্লিষ্টদের।


অনিয়ম ও দুর্নীতির দায়ে গত ২২ জুলাই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব সিদ্দিক জোবায়েরকে প্রত্যাহার করা হয়। এরপর রুটিন দায়িত্বে ছিলেন অতিরিক্ত সচিব মো. মজিবর রহমান। সোমবার নতুন সচিব হিসাবে দায়িত্ব পেয়েছেন রেহানা পারভীন। তিনি আজ দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।


গেল বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ড. খ. ম. কবিরুল ইসলাম অবসরে গেছেন। ওই পদেও কাউকে নিয়োগ দেওয়া হয়নি। তবে অতিরিক্ত সচিব কামরুন নাহার রুটিন দায়িত্বে আছেন। এছাড়া শিক্ষার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে (এনসিটিবি) স্থবিরতা বিরাজ করছে। দেশের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে পাঠ্যবই সরবরাহকারী এ প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘদিন ধরে চেয়ারম্যানের পদ খালি। এছাড়া আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদ শূন্য। ইতোমধ্যে আগামী শিক্ষাবর্ষের বই ছাপানোর কাজও থেমে আছে। এখনো প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের দরপত্র চূড়ান্ত হয়নি। এবারও বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের বই পাওয়া নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও