অবৈধ পথে মোবাইলফোনে কোটি কোটি টাকা শুল্ক ফাঁকি ৪ মোবাইল শপের

নতুন সময় প্রকাশিত: ১৮ আগস্ট ২০২৫, ১৩:২৮

দেশে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আসা মোবাইল হ্যান্ডসেটগুলো বহুল পরিচিত 'আনঅফিসিয়াল হ্যান্ডসেট' হিসেবে। পরিসংখ্যান বলছে দেশে আনঅফিসিয়াল হ্যান্ডসেটের কারণে বছরে ২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাতে হচ্ছে সরকারকে। ভুগতে হচ্ছে দেশীয় হ্যান্ডসেট প্রস্তুতকারকদের।


সাম্প্রতিক প্রকাশিত তথ্যানুযায়ী, শুল্ক ফাঁকির এই স্রোতে দেশীয় হ্যান্ডসেট শিল্প টিকে থাকতে হিমশিম খাচ্ছে। ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি–মার্চ) দেশে হ্যান্ডসেট উৎপাদন প্রায় ১০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫৪.৭৬ লাখ ইউনিটে। জুন মাসে এক মাসেই উৎপাদন কমেছে প্রায় ৩০ শতাংশ। মোবাইল ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন (MIOB) জানাচ্ছে, বাজারের প্রায় ৪০ শতাংশ দখল করেছে গ্রে মার্কেট। অথচ GSMA–এর নীতি ব্রিফে বলা হয়েছে, স্থানীয় কারখানাগুলো দেশের মোট চাহিদার ৯৯ শতাংশ পূরণ করার সক্ষমতা রাখে।


অনুসন্ধানে দেখা গেছে, 'আনঅফিসিয়াল হ্যান্ডসেট' বিক্রি এখন অনেকটাই "ওপেন সিক্রেট"। শুল্ক ফাঁকির এই মোবাইল হ্যান্ডসেটগুলো বিক্রি করে বড় প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাপটের সঙ্গে ব্যবসা করে যাচ্ছে অ্যাপল গেজেট, সুমাস টেক, এসএমএম গেজেট, ড্যাজেল মোবাইল শপসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। ফেসবুক ও ইউটিউবে জনপ্রিয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের দিয়ে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আনা অবৈধ চোরাই মোবাইল হ্যান্ডসেটের প্রচারণা চালাচ্ছে এসব প্রতিষ্ঠান।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও