You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তৈরি হয়নি ‘নেটওয়ার্ক’, সুফল মিলছে না দাশেরকান্দি পয়ঃশোধনাগারের

পরিবেশ দূষণ রোধ ও ঢাকার চারপাশের নদীর পানির গুণগত মান উন্নয়নে দাশেরকান্দিতে আধুনিক সুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট (এসটিপি) চালু করেছে ঢাকা ওয়াসা। উদ্বোধনের দুই বছর পরও পয়ঃবর্জ্য শোধনাগারে পৌঁছানোর পাইপলাইন (নেটওয়ার্ক) তৈরি করা হয়নি। ফলে যে উদ্দেশ্যে এসটিপি স্থাপন করা হয়েছিল, তার সুফল মিলছে না।

নতুন পাইপলাইন তৈরিতে বিদেশি বিনিয়োগের আসায় প্রহর গুনছে ঢাকা ওয়াসা। অর্থায়ন হলে এসটিপির সঙ্গে তেজগাঁও, নিকেতন, বাড্ডা, বনানী, গুলশান (অংশ), রমনা, ইস্কাটন, নয়াটোলা, মগবাজার, ওয়্যারলেস, মৌচাক, আউটার সার্কুলার রোড, মহানগর হাউজিং, হাতিরঝিল, কলাবাগান ও ধানমন্ডির (আংশিক) পয়ঃবর্জ্যের পাইপলাইন তৈরি করা হবে। কিন্তু কবে নাগাদ এ বিনিয়োগ পাওয়া যাবে, তার সুনির্দিষ্ট কিছু বলতে পারছে না ওয়াসা।

এমন অবস্থায় এসটিপি সচল রাখতে হাতিরঝিল থেকে ময়লা পানি টেনে পরিশোধন করছে এসটিপি। পরে সে পানি আবার রামপুরা খালে ফেলছে ওয়াসা। এতে খালের পানির মান কিছুটা উন্নতি ঘটছে। কিন্তু যে উদ্দেশ্যে দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম একক পয়ঃশোধনাগার এসটিপি স্থাপন করা হয়েছে, তার সুফল মিলছে না।

পরিবেশবিদদের ভাষ্য, ওয়াসা যখন এসটিপি স্থাপনের কাজ শুরু করেছিল, একই সঙ্গে ওই এলাকাগুলোতে নেটওয়ার্ক বা সংযোগ দরকার ছিল। এটি করা হলে এখন দাশেরকান্দিকে খুঁড়িয়ে চলতে হতো না। তাই এখনো যত দ্রুত সম্ভব এসটিপির সংযোগগুলো নির্মাণ করতে হবে।

২০২৩ সালের ১৩ জুন দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম একক পয়ঃশোধনাগারটির কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়। তিন হাজার ৪৮২ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রায় ৬২ একর জমির ওপর এসটিপি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারি তহবিল থেকে এসেছে এক হাজার ১০৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা। ঢাকা ওয়াসা থেকে এসেছে ১০ কোটি টাকা। চীনের এক্সিম ব্যাংক থেকে এসেছে দুই হাজার ৩৬৬ কোটি টাকা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন