You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘নতুন’ বাংলাদেশেও রাজনীতির প্যাঁচে আটকে থাকবে নারীর প্রতিনিধিত্ব?

রাজনৈতিক দলগুলোর অনাগ্রহ আর মতভিন্নতার মধ্যে জাতীয় সংসদে নারীর প্রতিনিধিত্ব নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যে সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে, তাতে অধিকারকর্মীরা হতাশ ও ক্ষুব্ধ।

মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ খুব স্পষ্ট করেই বলেছেন, “নারীবির্বজিত কমিশন (জাতীয় ঐকমত্য কমিশন) বসে নারীর বিষয় নির্ধারণ করছে। আমি ভীষণভাবে অস্বস্তিতে ভুগছি।”

প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্বাধীন ঐকমত্য কমিশনের সাত সদস্যের মধ্যে কোনা নারী প্রতিনিধি নেই।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এই কমিশনের শেষ বৈঠকের দিন ৩১ জুলাই সবাইকে একসঙ্গে নিয়ে যে ছবি তোলা হয়েছিল, সেখানে ৪৫ জনের মধ্যে নারী ছিলেন মাত্রা চারজন।

চার দশকের বেশি সময় ধরে দেশের প্রধান দুই দলের শীর্ষ পদে নারীরাই আছেন; তিন দশকের বেশি সময় তারাই সরকার পরিচালনা করেছেন; তারপরও রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণে সাম্য আনা যায়নি।

নিবন্ধনের শর্ত পূরণে রাজনৈতিক দলের সব পর্যায়ে ৩৩ শতাংশ নারী নেতৃত্ব নিশ্চিত করার আইনি বাধ্যবাধকতা থাকলেও ছোট বড় সব রাজনৈতিক দল সেখানে ব্যর্থ।

গত বছরের জুলাই-অগাস্টের আন্দোলনে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নারীর অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মত। ফলে অন্তর্বর্তী সরকার যখন রাষ্ট্র সংস্কারের কাজে হাত দিল, তখন অনেকেই আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন, এবার হয়ত সংসদে নারীর প্রতিনিধিত্ব বাড়ানো এবং সরাসরি নির্বাচনের সুযোগ মিলবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন