You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যমুনা সেতুর রেললাইন সরছে, যানজট কমাতে ১১ ফুট চওড়া হবে সড়ক

নতুন রেলসেতু চালু হয়েছে। যমুনা সেতু দিয়ে আর ট্রেন চলছে না। তাই যমুনা সেতুতে থাকা রেললাইন উঠিয়ে নিচ্ছে রেল কর্তৃপক্ষ। এতে যমুনা সেতুতে প্রায় সাড়ে ১১ ফুট চওড়া জায়গা বের হবে।

এ বাড়তি জায়গাকে যান চলাচলের পথে রূপান্তরের পরিকল্পনা নিয়েছে সেতু বিভাগ। আর তা হলে উত্তরবঙ্গের সঙ্গে সড়কপথে যোগাযোগ স্থাপনকারী যমুনা সেতু দিয়ে যাতায়াতকারীদের যাত্রা আরও সহজ ও স্বস্তির হবে।

যমুনা সেতুর নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ সরকারের সেতু বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, রেলপথের জন্য ব্যবহৃত জায়গায় সড়ক সম্প্রসারণের জন্য বাড়তি কিছু কাজ করতে হবে। এতে অর্থ ব্যয়ও হবে। অন্তর্বর্তী সরকার এতে পুরোপুরি সায় দিয়েছে। এখন কীভাবে সড়ক সম্প্রসারণ করা হবে, এর নকশা প্রণয়ন ও ব্যয় নির্ধারণের জন্য বিশেষজ্ঞ নিয়োগ করা হয়েছে। তবে এবার বিদেশি নয়, সব দেশি বিশেষজ্ঞ এ কাজ করছেন। এ কাজে দেশের ছয়টি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে যুক্ত করা হয়েছে।

সেতু বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী কাজী মোহাম্মদ ফেরদৌস প্রথম আলোকে বলেন, বিশেষজ্ঞদের নকশা ও মতামত পাওয়ার পরই সড়ক সম্প্রসারণের কাজ শুরু হবে। ছয় মাসের মধ্যেই কাজ শুরু করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা করছেন।

যমুনা নদীর ওপর নতুন করে নির্মিত রেলসেতু (যমুনা রেলসেতু) গত ফেব্রুয়ারিতে চালু করা হয়। এরপর যমুনা সেতুতে থাকা রেলপথে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

যমুনা সেতুর সমান্তরালে নির্মিত রেলসেতুটির দৈর্ঘ্য ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার। বাংলাদেশের দীর্ঘতম এ রেলসেতুতে আসা-যাওয়ার দুটি লাইন (ডুয়েল গেজ, ডাবল ট্র্যাক) রয়েছে। রেলসেতুটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে প্রায় ১৬ হাজার ৭৮১ কোটি টাকা। বাংলাদেশ সরকার ও জাপানের আন্তর্জাতিক সহায়তা সংস্থা জাইকার অর্থায়নে রেলসেতুটি নির্মাণ করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন