You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ফিরে আসতে চান অরুণা বিশ্বাস

ঢালিউডের আলোচিত অভিনেত্রী অরুণা বিশ্বাস। দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের আগে সরব ছিলেন দেশের শোবিজ অঙ্গনে; নিয়মিত ছিলেন অভিনয়ে, শোবিজের বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও যোগ দিতেন। কিন্ত বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় একরকম গা ঢাকা অবস্থায় অরুণা বিশ্বাস। এমন সময়ে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার ইঙ্গিত দিলেন এই অভিনেত্রী।

মূলত, জুলাই আন্দোলন ঘিরে জোর বিতর্কে জড়ান অরুণা বিশ্বাস। কারণ, আওয়ামীপন্থি শিল্পী কলাকুশলীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন এই অভিনেত্রী। জুলাই আন্দোলনের সময় ছাত্রদের দমাতে ‘আলো আসবেই’ নামের একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ খোলা হয়, যেখানে যুক্ত ছিলেন অরুণা বিশ্বাস। আর সেখানে তার পরামর্শ ছিলো, ছাত্রদের ওপর গরম পানি ছেটানোর। এসব কথার স্ক্রিনশট ভাইরাল হলে তীব্র সমালোচনার সৃষ্টি হয় অভিনেত্রীকে ঘিরে।

এরপর দেশের পট পরিবর্তন হলে গোপনে কানাডা পাড়ি দেন অরুণা বিশ্বাস- এমন খবর মেলে। এখন পর্যন্ত সেখানেই অবস্থান করছেন বিতর্কিত এই অভিনেত্রী। তবে তার সাম্প্রতিক একটি পোস্ট জন্ম দিলো তার স্বাভাবিক জীবনে ফেরার ইঙ্গিত; সঙ্গে সৃষ্টি করেছে নানা জল্পনারও।

বৃহস্পতিবার এক ফেসবুক পোস্টে অরুণা বিশ্বাস লেখেন, ‘অপ্রত্যাশিত ভালোবাসায় ভেসে যাই মাঝে মাঝেই। আজ মুভি দেখা শেষ করে মেট্রোতে বাসায় ফিরছিলাম, সাথে আমার এক আত্মীয় ছিলেন। আমরা চুটিয়ে গল্প করছিলাম। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ দুটি মেয়ে আমাকে ইংরেজিতে অনেক প্রশ্ন করছিলো। ট্রেনের শব্দ, মানুষের  হাসাহাসি, কথা সব মিলিয়ে আমরা ঠিক বুঝতে সময় নিয়েছিলাম। বাচ্চা মেয়ে দুটো আসলে বাঙালি এটা ভাবিনি  বা মনে হয়নি।’

অরুণা বিশ্বাস লেখেন, ‘ইংরেজিতে বলছিলো “আমরা তোমাকে চিনি, তুমি বাংলাদেশের সেলিব্রিটি তোমার মুভি দেখেছি অনেক। যখন ছোটবেলায় মা দুপুরে আমাদের রেষ্ট নিতে পাঠিয়ে বাংলাদেশের মুভি দেখতো, আমিও লুকিয়ে  লুকিয়ে  দেখতাম। আপনাকে এখানে দেখেই কেমন যেনো চেনা চেনা লাগছিলো। আমরা দুই বেষ্ট ফ্রেন্ড গুগলে আপনাকে মিলিয়ে আমরা আনন্দে আত্মহারা। আপনি এখনো এতো প্রিটি কিভাবে?” আসলে এমন অভিজ্ঞতা হয়তো কমবেশি সব সেলিব্রিটিদেরই হয়। আমারো বহুবার হয়েছে। আজকে ওরা যেভাবে চিৎকার করছিলো। মেট্রোর সবাই দেখছিলো, ছবি তোলা আর সবাই অবাক হয়ে তাকাচ্ছিলো।’

সবশেষ অরুণা লেখেন, ‘আমার কতো যে আনন্দ হচ্ছিলো। নিজেকে সম্মানিত মনে হচ্ছিলো। আর মনে হলো আবার ফিরতে হবে আমার জায়গায়, যে জায়গা একান্তই আমার। মানুষের ভালোবাসা, আর ভালোবাসা। আমার ছোট ছোট পাওয়া অনেক পাওয়ার মতো।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন