You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাজনৈতিক সার্কাস চলছে, এটার ভিউ বেশি: গিয়াস উদ্দিন সেলিম

সাড়া জাগানো সিনেমা 'মনপুরা' দিয়ে ব্যাপকভাবে আলোচনায় আসেন পরিচালক গিয়াস উদ্দিন সেলিম। এরপর পরিচালনা করেছেন 'পাপপূণ্য', 'স্বপ্নজাল', 'কাজলরেখা'।

সম্প্রতি নানা বিষয়ে দ্য ডেইলি স্টারের সঙ্গে আড্ডায় মেতেছিলেন দেশ ও বিদেশে পুরস্কার ও সম্মান পাওয়া এই পরিচালক।

ঈদ ছাড়া কী সিনেমা হবে না—সম্প্রতি এমন পোস্ট দিয়েছেন ফেসবুকে। আসলেই কী দেশের সিনেমা ঈদকেন্দ্রিক হয়ে যাচ্ছে?

গিয়াস উদ্দিন সেলিম: এই প্রশ্ন আমারও। সেসব সিনেমার ঘোষণা আসছে, তার বেশিভাগই ঈদকেন্দ্রিক। সিনেমা কেন শুধু ঈদকেন্দ্রিক হবে? সিনেমা হবে সারাবছর। তাহলে হল মালিকরা ভালো থাকবেন, প্রযোজকরা ভালো থাকবেন এবং দর্শকরা ভালো সিনেমা পাবেন বছরজুড়ে।

সমাধানের পথটা কী?

গিয়াস উদ্দিন সেলিম: গত ৫০ বছরে কোনো সরকারই সিনেমার জন্য সেভাবে কিছু করেনি। সংস্কৃতি একটি দেশের জন্য খুবই দরকার। সংস্কৃতি একটি দেশের প্রাণ। কিন্তু, এটা নিয়ে কারো মাথাব্যাথা নেই। দেশের উন্নয়নের জন্য আর যা যা দরকার সেগুলো নিশ্চই করবে, কিন্তু সংস্কৃতিকে বাদ দিয়ে নয়।

সংস্কৃতির জন্য বাজেট বরাদ্দ খুবই কম থাকে। দেশের শিল্পকলা একাডেমির জন্য ১০০ কোটি টাকা বাজেট। ২০ কোটি মানুষের জন্য আরও বেশি বরাদ্দ দরকার।

সরকারি অনুদানের সিনেমা নিয়ে আপনার মন্তব্য কী?

গিয়াস উদ্দিন সেলিম: সিনেমা দেখে তথ্য মন্ত্রণালয়। তারা অনুদান দিয়েই খালাস। বছরে ১০-১২ কোটি টাকার অনুদান দিচ্ছে। চার-পাঁচ বছর ধরে বলে আসছি, ৬৪ জেলায় ৬৪টি মাল্টিপ্লেক্স করার জন্য। কাজ হচ্ছে না। এটার জন্য কত টাকা আর খরচ হবে? বড়জোর ৩০০ কোটি টাকা?

সিনেমা হল ও কালচারাল বাজেট বাড়িয়ে দেওয়া হোক। এটা যে কোনো সরকারের জন্য সিম্পল বাজেট। জটিল কাজ না। তারপর সরকার সেগুলো ইজারা দিতে পারে, কিংবা নিজেরাও দেখাশোনা করতে পারে। এখন দেশকে সংস্কৃতিবান্ধব করবে কি না, সেটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। অনেকবার বলেছি। কবে হবে জানি না। তবে, এটা দরকার।

নতুন সিনেমা নির্মাণের কোনো পরিকল্পনা আছে?

গিয়াস উদ্দিন সেলিম: গত এক বছরে ৮৫ থেকে ৯০ ভাগ কাজ কমে গেছে। কাজ খুবই কম হচ্ছে। বেশি কাজ হতো টেলিভিশনের ও ইউটিউবের জন্য। দুটোতেই দর্শক বেশি ছিল। এখন বিজ্ঞাপণদাতাদের আগ্রহ কমে গেছে। ভিউ হচ্ছে অন্যখানে। মানুষ রাজনৈতিক কথা বেশি শুনছে। কারণ, রাজনৈতিক সার্কাস চলছে। এটার ভিউ বেশি। সেজন্য কাজও কম হচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন