কনটেইনার জট: ব্যথা হলে কি মাথা কেটে ফেলতে হবে—প্রশ্ন শিপিং এজেন্ট সভাপতির

ডেইলি স্টার চট্টগ্রাম বন্দর প্রকাশিত: ০১ আগস্ট ২০২৫, ০৮:৪৮

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার জট তীব্র থেকে তীব্রতর হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বন্দরে বার্থেও জট থাকার পাশাপাশি ইয়ার্ডে কনটেইনার বেড়ে যাওয়ায় বহির্নোঙরে জাহাজগুলোকে ১১ দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হচ্ছে। কনটেইনারগুলো নির্দিষ্ট সময়ের বেশি ইয়ার্ডে থাকায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।


শিপিং এজেন্টরা চলমান সংকটের জন্য একের পর এক বাধার কথা উল্লেখ করে বলেছেন, গত মাসে ঈদুল আজহার ১০ দিনের ছুটি, রাজস্ব কর্মকর্তাদের দেশব্যাপী ধর্মঘট, কয়েক সপ্তাহ কাস্টমস সার্ভার বিঘ্নিত হওয়া ও প্রাইম মুভার অপারেটরদের বারবার কর্মবিরতির ফলে কনটেইনার জট তীব্র থেকে তীব্রতর হয়েছে।


তারা পণ্য পরিবহনে গ্যান্ট্রি ক্রেনের ঘনঘন ত্রুটির কথাও বলছেন। এছাড়া, আছে ট্রেলার ঘাটতি ও ইয়ার্ডের সীমিত জায়গা। এগুলো পণ্য খালাসের সময়ও বাড়িয়ে দিয়েছে।


তবে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক) আগের তুলনায় সম্প্রতি বন্দরে চলাচলের জন্য অনুমোদিত কনটেইনারবাহী জাহাজের সংখ্যা বেড়েছে উল্লেখ করে বলে, তারা এখন জট কমাতে জাহাজের সংখ্যা কমানোর কথা ভাবছে।


শিপিং এজেন্টরা এমন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছেন। তাদের যুক্তি—অনুমোদিত জাহাজের বর্তমান সংখ্যা কমানো হলে দেশের বৈদেশিক বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে।


গত বুধবার পর্যন্ত ২১টি জাহাজ বহির্নোঙরে অপেক্ষা করছিল। এর বেশিরভাগই চার থেকে ১১ দিন অলস বসে ছিল। চলতি বছরের শুরুতে জাহাজের গড় অপেক্ষা ছিল এক থেকে দুই দিন। এক সঙ্গে আটটির বেশি জাহাজ বহির্নোঙরে অপেক্ষা করে না।


বন্দর কর্তৃপক্ষের ট্রাফিক বিভাগের তথ্য বলছে, গতকাল সকাল পর্যন্ত বন্দরের মোট ধারণক্ষমতার প্রায় ৭৭ শতাংশ দখল করে আছে ৪১ হাজার ১২৮ টিইইউএস (২০ ফুট সমতুল্য ইউনিট) কনটেইনার। সেখানে কনটেইনার রাখা যায় ৫৩ হাজার ৫১৮ টিইইউএস।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও