You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পানিতেও চলে এই ৫ গাড়ি

একটা সময় ছিল, যখন রূপকথায় বা হলিউড সিনেমায় দেখা যেত, একই গাড়ি পানিতে চলছে, আবার ডাঙায়ও দৌড়াচ্ছে। অনেকে ভাবতেন, এসব শুধুই কল্পনা। কিন্তু প্রযুক্তির অগ্রগতিতে এমন কল্পনাই আজ বাস্তবে রূপ নিচ্ছে।

জল ও স্থলে সমানভাবে চলতে পারে—এমন কিছু গাড়ি বাজারে রয়েছে। এই ধরনের গাড়িকে বলা হয় অ্যামফিবিয়ান ভেহিকল বা দ্বৈত মাধ্যমে চলতে পারা গাড়ি।

প্যানথার

ক্যালিফোর্নিয়ার গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়াটার কার তৈরি করেছে প্যানথার নামে জিপের মতো দেখতে এই গাড়ি। এর বিশেষত্ব হলো, এটি পানিতে নেমে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে একটি স্পিডবোটে রূপ নেয়। পানিতে নামলে এই গাড়ির চারটি চাকা ভাঁজ হয়ে যায় এবং লুকিয়ে থাকা জেট চালু হয়। ফলে এটি পানির ওপর দিয়ে ঘণ্টায় প্রায় ৭০ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারে। আর রাস্তায় ছুটতে পারে ঘণ্টায় প্রায় ১২০ কিলোমিটার গতিতে।

রিনস্পিড এসকিউবা

যাঁরা জেমস বন্ডের ‘দ্য স্পাই হু লাভড মি’ সিনেমা দেখেছেন, তাঁরা নিশ্চয় মনে করতে পারবেন পানির নিচে চলা সেই কাল্পনিক গাড়ির কথা। সুইজারল্যান্ডের রিনস্পিড নামের একটি গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সেই কল্পনাকে বাস্তবে রূপ দিয়েছে এসকিউবা নামে একটি গাড়ির মডেল তৈরি করে। গাড়িটি পানির ১০ মিটার গভীর পর্যন্ত ডুবতে পারে। এর ছাদ খোলা থাকে বলে ডুবন্ত অবস্থায় যাত্রীদের পরতে হয় অক্সিজেন মাস্ক। পুরো সিস্টেমটি চলে ইলেকট্রিক মোটরে।

গিবস একুয়াডা

২০০৪ সালে বিখ্যাত উদ্যোক্তা রিচার্ড ব্র্যানসন এই গাড়ি চালিয়ে ইংলিশ চ্যানেল পার হন মাত্র ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিটে। দেখতে অনেকটা স্পোর্টস কারের মতো হলেও এটি একটি অ্যামফিবিয়ান গাড়ি। মানে এটি একই সঙ্গে জল ও স্থল—দুই জায়গায় চলতে পারে। স্থলপথে এটি ঘণ্টায় ১০০ মাইল গতিতে চলে। আর পানির ওপরে এর গতি প্রতি ঘণ্টায় ৩০ মাইল।

সি লায়ন

এই গাড়ি মার্ক উইট নামে একজন উদ্ভাবক ছয় বছর ধরে নিজ হাতে তৈরি করেছেন। গাড়িটির কাঠামো তৈরি হয়েছে অ্যারোস্পেস গ্রেড অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে। ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে মাজদার রোটারি ইঞ্জিন। গাড়িটি রাস্তায় ঘণ্টায় প্রায় ২৯০ কিলোমিটার এবং পানিতে প্রায় ৯০ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারে।

অ্যামফিকার

ষাটের দশকে তৈরি হওয়া অ্যামফিকার পৃথিবীর প্রথম ভাসমান গাড়ি হিসেবে বাজারে আসে। এটি দেখতে সাধারণ গাড়ির মতো হলেও এর পেছনে লাগানো ছিল দুটি পাখার মতো যন্ত্র। রাস্তা থেকে সরাসরি নদীতে নেমে পড়লে গাড়ির পাখাগুলো ঘুরতে শুরু করত। এই গাড়ি দিয়ে ১৯৬৫ সালে ইংলিশ চ্যানেল পার হয়েছেন দুজন চালক।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন