You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অধরা জুলাই আন্দোলনের অস্ত্রধারীরা

জুলাই আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর নির্বিচার গুলিবর্ষণ যারা করেছিল, তাদের সবাইকে বিচারের আওতায় আনা হয়েছে কিনা, এ প্রশ্ন রয়েই গেছে। যদিও শনাক্তের কাজ চলছে; কিন্তু আইনের আওতায় আনার প্রক্রিয়াটি যে দ্রুততর হয়নি, তা বলাই বাহুল্য। রোববার যুগান্তরের খবরে প্রকাশ, দেশের বিভিন্ন স্থানের মতো চট্টগ্রামেও শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করা অন্তত অর্ধশত অস্ত্রধারীর মধ্যে ৪৬ জনকে শনাক্ত করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)। সিএমপির ক্রাইম ডিভিশন ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর এই অস্ত্রধারীদের চিহ্নিত করে। এর মধ্যে বিভিন্ন সময়ের অভিযানে র‌্যাব এবং পুলিশ মিলে ১৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে বাকি ২৭ জনই রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। এছাড়া গ্রেফতার হওয়া অস্ত্রধারীদের কাছ থেকে দুটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করা গেলেও তাদের ব্যবহৃত বাকি অস্ত্রগুলো উদ্ধার করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এছাড়া চট্টগ্রামের ৮টি থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্রের এখনো ১৫৬টির সন্ধান মিলছে না। সব মিলিয়ে এখনো পর্যন্ত অস্ত্রের ঝনঝনানি রয়েই গেছে। রয়েছে অপ্রীতিকর ঘটনা সৃষ্টির শঙ্কাও।

সূত্র জানায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে নগরীর ষোলশহর, মুরাদপুর, বহদ্দারহাট ও নিউমার্কেট এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের পাশাপাশি মহানগর ছাত্রলীগ (বর্তমানে নিষিদ্ধ), যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের কিছু নেতাকর্মীকে আগ্নেয়াস্ত্র হাতে ছাত্র-জনতাকে লক্ষ্য করে গুলি করতে দেখা যায়। সহিংসতার ঘটনায় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা ছবি ও ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে ৪৬ জনের পরিচয় নিশ্চিত হয়েছে সিএমপি। এ বিষয়ে সিএমপির এডিসি পিআর জানিয়েছেন, অস্ত্র উদ্ধারের পাশাপাশি বাকিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। চিহ্নিতরা গ্রেফতার এড়াতে শহর ছেড়ে আÍগোপনে থাকলেও কেউ রেহাই পাবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন