গাজায় তীব্র গরমও কি ইসলায়েলের ‘অস্ত্র’

বিডি নিউজ ২৪ গাজা প্রকাশিত: ২০ জুলাই ২০২৫, ০৯:৩৭

ইউরোপজুড়ে তাপপ্রবাহের মধ্যে ইতালি চার দেয়ালের বাইরে খোলা জায়গায় কাজকর্মে বিধিনিষেধ দিয়েছে, ফ্রান্স বন্ধ করেছে স্কুল, কীভাবে শরীর আদ্র রাখতে হবে, সেই পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। আর ভূমধ্যসাগর তীরের গাজায় তীব্র গরমে কী করছে সেখানকার বাস্তুচ্যুত মানুষ?


ইসরায়েলের আগ্রাসনে বিধ্বস্ত গাজার একজন পদার্থবিদ ও লেখক কাসেম ওয়ালিদ এই প্রশ্ন তুলে বলেছেন, এই গ্রীষ্মকে ফিলিস্তিনের এ ছিটমহলের মানুষকে হত্যার ‘হাতিয়ার’ করেছে ইসরায়েল।


এর আগে ক্ষুধাকে ‘অস্ত্র’ হিসেবে ব্যবহারের অভিযোগ ওঠে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে। এখন ত্রাণকে ‘হাতিয়ার’ করার অভিযোগ ওঠেছে।


আল জাজিরায় কাসেম ওয়ালিদ লিখেছেন, পারদ চড়তে থাকায় গাজা উন্মুক্ত এক ‘চুল্লিতে’ পরিণত হয়েছে। গরম থেকে রক্ষা পাওয়ার মতো ন্যূনতম কোনো সুবিধা আর অবশিষ্ট নেই। অথচ সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদনের পর প্রতিবেদনে দেখা যায়, ইউরোপের লোকজনকে ঘরে থাকতে, শরীর আর্দ্র রাখতে, বাইরে বেরোলেও ভারী কোনো কাজ না করতে এবং ত্বকের যত্নে সানস্ক্রিন ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।


কিন্তু গাজার মানুষের ঠাঁই নেই, মাথার ওপর ছাদ নেই, পানি নেই, পালানোর পথও নেই।


ওয়ালিদ লিখেছেন, গাজার মানুষের ঘরে থাকার উপায় নেই, কারণ খাবার, পানি, জ্বালানি- সবকিছুর জন্যই বাইরে যেতে হচ্ছে। আর শরীরের পানিশূন্যতা দূর করবে? গাজার মানুষের সেই উপায়ও নেই। পানিই এখানে দুষ্প্রাপ্য, সীমিত পরিমাণ বরাদ্দের ওপর নির্ভর করতে হয়, যা প্রায়ই পানের অযোগ্য। আর সানস্ক্রিন, সেটা বরং ‘মঙ্গল গ্রহে’ খুঁজে পাওয়া যাবে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও