You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মেয়েকে এই লাইনে ছেড়ে দিছ, মেয়ে নষ্ট হয়ে যাবে...

ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে নাটকের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে শায়লা সাথী অভিনীত ‘নিয়তির খেলা’। শীর্ষ ১০-এ আছে তাঁর আরেক নাটক ‘মাটির মেয়ে’। ক্যারিয়ার ও বর্তমান ব্যস্ততাসহ নানা প্রসঙ্গে প্রথম আলোর মুখোমুখি হলেন এই অভিনেত্রী।

আপনার বেশির ভাগ নাটকই ট্রেন্ডিংয়ে থাকে।

শায়লা সাথী: আমি তো দর্শকদের ভালোবাসা পাওয়ার আশায় কাজ করি (হাসি)। কেউ প্রশংসা করলে অনেক বেশি অনুপ্রাণিত হই, মনে হয় দর্শক আমার কাজ দেখছেন, ভালো কাজের উৎসাহ পাই।

বর্তমানে ট্রেন্ডিংয়ে থাকা দুই নাটক কোনো কারণে কি আপনার কাছে বিশেষ?

শায়লা সাথী: বিশেষ করে বলব ‘মাটির মেয়ে’র কথা। নাটকটি আমার জন্য দারুণ অভিজ্ঞতা। এটি আমিসহ প্রত্যেক মেয়ের গল্প বলে। গল্পে নারীদের প্রতিনিধিত্ব করা হয়েছে। কারণ, আমাদের এখানে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর জন্য প্রত্যেক নারীকে সংগ্রাম করতে হয়। সমাজ ও পরিবারের নানা বাধার মুখে পড়তে হয়। সমাজের মেয়েদের জার্নির গল্প আরও বেশি তুলে ধরতে চাই। যে কারণে আমি নারীকেন্দ্রিক গল্পে বেশি অভিনয় করি।

নারী হিসেবে আপনার সংগ্রাম কেমন ছিল?

শায়লা সাথী: নাটকের গল্পের মতোই নারী হিসেবে আমাকে নানান বাধা পেরিয়ে আসতে হয়েছে। আমি যখন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে নাট্যকলা বিষয়ে পড়াশোনা করি তখন থেকেই এক শ্রেণির মানুষ নানা কথা বলতে শুরু করে। নাট্যকলায় পড়ে কী করব, মেয়েদের জন্য এ আবার কেমন বিষয়। পরে যখন অভিনয় শুরু করি, তখনো পারিপার্শ্বিক অবস্থার সঙ্গে সংগ্রাম করতে হয়েছে। আমার পরিবারের কেউ চায়নি আমি অভিনয় করি। এমনও হয়েছে, একসময় প্রায় দেড় মাস মা-বাবা আমার সঙ্গে কথাই বলেনি।

অভিনয়ে আসা কীভাবে?

শায়লা সাথী: তখন ২০১৯ সাল। সবে আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। তখন ডিপার্টমেন্টের বড় ভাই পার্থিব সজীব অভিনয়ের প্রস্তাব দেন। আমার অভিনয়ের ইচ্ছা ছিল। সে রকম কিছু ভিডিও তখন ফেসবুকে পোস্ট করতাম। পরে স্বল্পদৈর্ঘ্য দিয়ে নাম লেখাই।

ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কিছু বলবেন...

শায়লা সাথী: আমি বিয়ে করিনি। আসলে বিয়ে একসময় করতেই হবে। তবে লাইফ পার্টনার কেমন হবে সেটা ভাবতে অনেক সময় ভয় পাই। তবে এগুলো নিয়ে আসলে আপাতত ভাবতে চাই না। এখন কাজ নিয়েই থাকতে চাই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন