শিক্ষকরা কি দলীয় রাজনীতির হাতিয়ার?

বিডি নিউজ ২৪ বিভুরঞ্জন সরকার প্রকাশিত: ১২ জুলাই ২০২৫, ১৫:২৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়—দেশের প্রাচীনতম, সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী এবং প্রতীকী উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। একে বলা হয় জাতির বিবেকের বাতিঘর। এখান থেকেই শুরু হয়েছিল ভাষা আন্দোলনের মশাল, এখানেই গড়ে উঠেছিল মুক্তিযুদ্ধের বুদ্ধিবৃত্তিক ভিত্তি, এখান থেকেই বারবার আওয়াজ উঠেছে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের পক্ষে। সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা যখন নিজেদের মধ্যেই বিভক্ত হয়ে পড়েন, পাল্টাপাল্টি বিবৃতি দেন, তখন প্রশ্ন জাগে—এটা কি আদর্শের সংঘাত, না রাজনৈতিক আনুগত্যের প্রতিফলন? তাদের অবস্থান আবেগপ্রবণ, না বিবেকনির্ভর?


এই প্রশ্নগুলো শুধু আজকের নয়, অনেক দিনের, এখন আবার সমাজের গভীর সংকট ও বিভাজনের প্রতিচ্ছবি তুলে ধরে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষকরা আমাদের মনে করিয়ে দিলেন নতুন করে। শিক্ষকদের বক্তব্য, মতামত বা প্রতিবাদ হতেই পারে এবং হওয়াও উচিত। কিন্তু তা যদি দলীয় অনুগত্যের আবরণে আসে, রাজনৈতিক চাটুকারিতায় রূপ নেয়, তবে তা শুধু বিতর্কিতই নয়, আত্মবিনাশীও বটে।


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭১ জন শিক্ষক সম্প্রতি একটি বিবৃতি দিয়েছেন, যেখানে তারা দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়া ‘মব সন্ত্রাস’ বা গণপিটুনির বিরুদ্ধে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাদের ভাষায়, এ সন্ত্রাস মানুষের জীবন, সম্ভ্রম ও ভবিষ্যৎ ধ্বংস করছে। তারা সুশাসনের অভাব, আইন প্রয়োগে ব্যর্থতা এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতিকে দায়ী করেছেন। বিশেষত, মবকে ‘প্রেশার গ্রুপ’ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করায় মব সংস্কৃতি একটি বৈধ রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও