পায়রায় ডুবোচরে বর্জ্য, আসছে না ইলিশ

www.ajkerpatrika.com তাপ-বিদ্যুৎকেন্দ্র, পায়রা, পটুয়াখালী প্রকাশিত: ০৮ জুলাই ২০২৫, ০৯:১০

একসময় ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ ধরা পড়ত পায়রা নদীতে। তবে এখন কমে গেছে। এমনকি ভরা মৌসুমেও পাওয়া যাচ্ছে না ইলিশ। ইলিশ ধরা না পড়ায় এই এলাকার ১৪ হাজার জেলে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। গবেষকেরা বলছেন, মোহনায় ডুবোচর, নদীতে পড়ছে তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের বর্জ্য—এতে করে ভরা মৌসুমেও পায়রা নদীতে ইলিশের দেখা নেই। এই পরিস্থিতিতে ডুবোচর খনন করে পায়রা নদীতে ইলিশ প্রবেশ ও প্রজননের ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন জেলেরা।


বরিশাল, পটুয়াখালী ও বরগুনা দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে বুড়িশ্বর বা পায়রা নদী। দৈর্ঘ্য ৯০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ১২০০ মিটার। এই এলাকার আরও দুটি নদী বলেশ্বর ও বিষখালী। এই দুটি নদী এবং পায়রা নদী একসঙ্গে তালতলী এলাকায় সাগরে মিশেছে। এই এলাকায় রয়েছে বেশ কিছু ডুবোচর। এই চরগুলো তিনটি নদীতেই জোয়ারের পানি প্রবেশে বাধা সৃষ্টি করে। ফলে নদীর গভীরতা দিন দিন কমে যাচ্ছে।


পায়রা-বিষখালী নদীর মোহনায় রয়েছে বড়াইয়্যার ডুবোচর। ১৫-২০ কিলোমিটারজুড়ে এ চর ফকিরহাট থেকে শুরু করে আশার চরে মিলিত হয়েছে। এ চরটি বঙ্গোপসাগর থেকে পায়রা নদীতে জোয়ারের পানি প্রবেশে বাধা সৃষ্টি করে। আশার চরের শেষ সীমানা থেকে শুরু হয়েছে নলবুনিয়ার ডুবোচর।


এ চরের বিস্তৃতি ৭-৮ কিলোমিটার। এ ডুবোচরটি পায়রা নদীর প্রবেশদ্বারে অবস্থিত। পায়রার প্রবেশমুখ অতিক্রম করে ৩-৪ কিলোমিটার পরে পদ্মা ও কুমিরমারা ডুবোচর। এ চরের বিস্তৃতি ৬-৭ কিলোমিটার। এ চরে পড়ন্ত ভাটায় লোকজন হাঁটাচলা করে। জেলেরা খুঁটি গেড়ে জাল ফেলেন।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও