জ্বর হলে কী খাবেন

যুগান্তর প্রকাশিত: ০৫ জুলাই ২০২৫, ১৩:২৩

জ্বর এককভাবে কোনো রোগ নয়। এটি রোগের উপসর্গ মাত্র। গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে জ্বরের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। এ সময় টাইফয়েড, ম্যালেরিয়া, নিউমোনিয়া, সর্দি-কাশি, ইনফ্লুয়েঞ্জা ইত্যাদি হয়ে থাকে। এ মৌসুমে ডেঙ্গু একটি মারাত্মক রোগ হিসাবে দেখা যায়। এতে শরীরের তাপমাত্রা প্রচণ্ড বেড়ে যায়।


সাধারণত : জ্বর দু’রকম হয়ে থাকে। স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি জ্বর।


সর্দি-জ্বর, ইনফ্লুয়েঞ্জা, নিউমোনিয়া, টাইফয়েড, আঘাত, সংক্রমণজনিত ক্ষতের জন্য জ্বর এবং ডেঙ্গু-এগুলো স্বল্পমেয়াদি জ্বর। সুচিকিৎসার ফলে এ জ্বর সেরে যায়। যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়া ও ক্যানসারের জন্য যে জ্বর হয় এগুলো দীর্ঘমেয়াদি জ্বর। জ্বর হলে শরীরে সঞ্চিত শর্করা (গ্লাইকোজেন) খরচ হতে থাকে। শর্করা নি:শেষ হওয়ার পর, দেহের মেদ বা চর্বি ক্ষয় হতে আরম্ভ করে। এ সময় শরীর থেকে প্রচুর পানি ঘাম ও প্র্রস্রাবের সঙ্গে বের হয়ে যায়। তখন সোডিয়াম ক্লোরাইড ও প্রোটিন উপাদান ক্ষয় হয়ে প্রস্রাবের সঙ্গে নাইট্রোজেন বেরিয়ে যায়। দেহের উত্তাপ যত বৃদ্ধি পায়, প্রস্রাবে নাইট্রোজেনের পরিমাণ ততটাই বাড়তে থাকে। এ কারণে অল্পদিনে রোগী দুর্বল হয়ে পড়ে। যদি এ সময় খাবারে শর্করার পরিমাণ বাড়ানো যায় তাহলে প্রস্রাবে নাইট্রোজেনের পরিমাণও কমে যাবে।


শরীর জ্বরে আক্রান্ত হলে দহনক্রিয়া দ্রুত চলে বলে ক্যালরি খরচও বৃদ্ধি পায়। ফলে ক্যালরির চাহিদা ৩০-৫০ ভাগ বেশি হয়। সুতরাং সুস্থ অবস্থায় যতটুকু ক্যালরি প্রয়োজন, জ্বরের সময় তার চাইতে কোনো অংশে কম হবে না।


জ্বরের মেয়াদ, তীব্রতা এবং অন্য লক্ষণের ওপর নির্ভর করে তবেই পথ্য প্রস্তুত করতে হবে। এ সময় পথ্য হবে উচ্চ ক্যালরি ও প্রোটিনসমৃদ্ধ কিন্তু সহজপাচ্য। প্রথম অবস্থায় তরল ও আধাতরল খাবার দিতে হবে। জ্বর কমে গেলে প্রথমে নরম পথ্য দেওয়া প্রয়োজন। প্রতিদিন দুই-তিন ঘণ্টা পর পর খাবার দেওয়া প্রয়োজন।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও