অনিয়মিত মাসিক কেন হয়? যা বলছেন ডা. তাসনিম জারা

যুগান্তর প্রকাশিত: ০৪ জুলাই ২০২৫, ১৬:২৯

মাসিক বা পিরিয়ড নারীর জীবনে একটি স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া। প্রতি মাসে নির্দিষ্ট চক্র মেনে ঋতুস্রাব হয়। সাধারণত ২১ থেকে ৩৫ দিন পর পর মাসিক হওয়াকে নিয়মিত মাসিক বলে ধরা হয়। কিন্তু অনেক সময় এই চক্রে গোলমাল দেখা দেয়, যাকে অনিয়মিত মাসিক বলা হয়। বিভিন্ন কারণে মাসিক অনিয়মিত হতে পারে, যা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে।



সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ও ইউটিউবে নিজস্ব চ্যানেলে অমিয়মিত মাসিক হওয়ার কারণ নিয়ে আলোচনা করেছেন যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজের শিক্ষক ও সহায় হেলথের সহপ্রতিষ্ঠাতা ডা. তাসনিম জারা।


অনিয়মিত মাসিক হওয়ার কারণসমূহ:


অনিয়মিত মাসিকের পেছনে একাধিক কারণ থাকতে পারে। এর মধ্যে কিছু কারণ স্বল্পমেয়াদী এবং সহজে সমাধানযোগ্য, আবার কিছু কারণ দীর্ঘমেয়াদী বা অন্তর্নিহিত স্বাস্থ্য সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে।


মানসিক চাপ: অতিরিক্ত মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা শরীরের হরমোন নিয়ন্ত্রণে ব্যাঘাত ঘটায়, যার ফলে মাসিক চক্র প্রভাবিত হতে পারে।


অতিরিক্ত ওজন বা কম ওজন: শরীরের ওজন মাসিকের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। অতিরিক্ত ওজন অথবা অতিরিক্ত কম ওজন উভয়ই হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে মাসিককে অনিয়মিত করতে পারে।


অতিরিক্ত ব্যায়াম: যারা খুব বেশি strenuous ব্যায়াম করেন, বিশেষ করে পেশাদার ক্রীড়াবিদদের ক্ষেত্রে, তাদের শরীর অতিরিক্ত পরিশ্রমের কারণে মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে বা অনিয়মিত হতে পারে।


খাদ্যাভ্যাস: অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, অপর্যাপ্ত পুষ্টি এবং হঠাৎ করে ওজন কমানোর চেষ্টা করলেও মাসিক অনিয়মিত হতে পারে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও