ডেঙ্গুজ্বরের কারণ ও প্রতিকার

জাগো নিউজ ২৪ এ বি এম আবদুল্লাহ প্রকাশিত: ৩০ জুন ২০২৫, ১১:২৮

এই শতাব্দীর শুরুতে ২০০০ সালে ডেঙ্গুজ্বর ঢাকায় ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়ে। মানুষ হয়ে পড়ে আতঙ্কগ্রস্ত। রোগাক্রান্ত ব্যক্তি এবং পরিবার-পরিজন অনেকেই হয়ে পড়েন দিশেহারা। শত শত রোগীর রক্ত এবং প্লাটিলেট জোগাড় করতে গিয়ে ব্লাড ব্যাংকগুলো রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছিল। আর রক্ত বা প্লাটিলেট সংগ্রহ করার জন্য লোকজনও হয়ে উঠেছিল মরিয়া। এ সময় চিকিৎসকদের অভিজ্ঞতাও ছিল সীমিত। ফলে পুরো জাতিই দিগ্বিদিক শূন্য এবং ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে।


মিডিয়ায়ও এর ব্যাপক প্রচার পায়। তবে বর্তমানে মানুষের ওই ভীতি ও আতঙ্ক কেটে গেছে। ডাক্তাররা যথেষ্ট অভিজ্ঞ এবং দক্ষ। জনগণও এর প্রতিকার ও প্রতিরোধে যথেষ্ট সচেতন। ডেঙ্গুজ্বরের উৎপত্তি ডেঙ্গু ভাইরাস দ্বারা, সাধারণত এডিস ইজিপ্টাই নামক মশার কামড়ে এই ভাইরাস মানুষের দেহে প্রবেশ করে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এডিস অ্যালবপিকটাস নামক মশার কামড়েও এই রোগ ছড়াতে পারে। ডেঙ্গুজ্বরের জীবাণুবাহী মশা কোনো ব্যক্তিকে কামড়ালে, সেই ব্যক্তি চার থেকে ছয় দিনের মধ্যে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়। এবার এই আক্রান্ত ব্যক্তিকে কোনো জীবাণুবিহীন এডিস মশা কামড়ালে, সেই মশাটিও ডেঙ্গুজ্বরের জীবাণুবাহী মশায় পরিণত হয়। এভাবে একজন থেকে অন্যজনে মশার মাধ্যমে ডেঙ্গু ছড়িয়ে থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও