You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মাইগ্রেনের ব্যথায় কুলিং প্যাচ কতটা কার্যকর

মাইগ্রেন একধরনের নিউরোলজিক্যাল বা স্নায়বিক সমস্যা। এর কারণে মাথার একপাশে তীব্র ব্যথা, সঙ্গে বমিভাব বা বমি হয়, দেখতে সমস্যা হয় এবং আলো ও শব্দে ব্যথার তীব্রতা বেড়ে যায়। মাইগ্রেনের চিকিৎসার জন্য অনেক বছর আগে থেকেই কুলিং থেরাপি বা বরফ–পানি ব্যবহার করা হয়। এখন বাজারে অনেক ধরনের কুলিং প্যাচ পাওয়া যায়, যা কপালে, ঘাড়ে বা বুকে লাগানো হয়। মাইগ্রেনের ব্যথায় এই কুলিং প্যাচ আদতে কতটা কার্যকর, এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে কি না, এগুলোই আমাদের আজকের জানার বিষয়।

মাইগ্রেন রিলিফ প্যাচ বা কুলিং প্যাচ বিশেষভাবে তৈরি একধরনের জেল শিট; যেখানে মেন্থল, ইউক্যালিপটাস অয়েলসহ অনেক ধরনের এসেনশিয়াল অয়েল থাকে। ফলে সঙ্গে সঙ্গে একটা ঠান্ডা অনুভূতি দেয় এবং মাথাব্যথা কমিয়ে দেয়। দুশ্চিন্তায় মাথাব্যথা, জ্বর, হরমোনজনিত হট ফ্ল্যাশ কমাতেও এটি বেশ কার্যকর।

এখানে কোনো ওষুধ ব্যবহার করা হয় না। তাই অতিরিক্ত ওষুধ ব্যবহারে যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে, কুলিং প্যাচে তা থাকে না। এটিতে কোনো গন্ধ থাকে না, ফলে মাইগ্রেনে আক্রান্ত রোগীরা সহজেই নিতে পারেন। মাথাব্যথায় বরফ বা ঠান্ডা পানি দেওয়া অনেক সময় অসুবিধাজনক হয়। কুলিং প্যাচ যেহেতু একটা হাইড্রোজেল, আবার সহজে বহনযোগ্য, তাই যখন প্রয়োজন, তখন ব্যবহার করা যায়।

এসেনশিয়াল অয়েল থাকার কারণে এটি চাপ কমায় ও শরীরকে আরাম দেয়, যা মাইগ্রেন কমাতে সাহায্য করে। একটা প্যাচ প্রায় আট ঘণ্টা কাজ করে, ফলে অনেকক্ষণ ব্যথামুক্ত থাকা যায়।

কিছু মানুষের ক্ষেত্রে এই প্যাচ থেকে ত্বকে অ্যালার্জিক রিঅ্যাকশন হতে পারে, তাই আগে প্যাচ পরীক্ষা করে নিতে হবে। কোনো সংবেদনশীল জায়গায় লাগানো যাবে না, যেমন চোখের কাছে বা ত্বকের কাটা স্থানে। অনেকের কুলিং প্যাচ লাগানোর কারণে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। অনেক বেশি বা সিভিয়ার ব্যথায় এটি কার্যকর নয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন