করোনা ও ডেঙ্গু একসঙ্গে হলে কী করবেন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৫ জুন ২০২৫, ১০:০১

রাজধানীর ধানমন্ডির পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মেডিসিন কনসালট্যান্ট ডা. সাইফ হোসেন খান জানালেন, একই সঙ্গে এই দুটি ভাইরাসের সংক্রমণ হলে জটিলতার ঝুঁকি বাড়ে। তাই এ ধরনের রোগীর প্রতি যত্নশীল হওয়া আবশ্যক। রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা করানোটাই সবচেয়ে নিরাপদ। এমন সংক্রমণ যেন না হয়, সে বিষয়েও সচেতন থাকতে হবে।


এমন পরিস্থিতিতে কী করা উচিত, এই চিকিৎসকের কাছ থেকেই সে বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।


করোনা নাকি ডেঙ্গু?


একই সঙ্গে এই দুই ভাইরাসের সংক্রমণ হলে দেখা দিতে পারে তীব্র জ্বর। ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি জ্বর আসতে পারে। জ্বর থাকতেও পারে বেশ কিছু দিন। জ্বর ছাড়তে কোনো কোনো ক্ষেত্রে দুই সপ্তাহের বেশি সময়ও লেগে যেতে পারে। মাথাব্যথা, অত্যধিক তৃষ্ণা, গলাব্যথা, পেশির ব্যথা, গিঁটে ব্যথা, বুকে চাপ, শ্বাসকষ্ট, কাশি, ক্ষুধামন্দা, বমিভাব, বমি, শারীরিক দুর্বলতা আর অত্যধিক ক্লান্তিও এই দ্বৈত সংক্রমণের উপসর্গ। তা ছাড়া শ্বাসের গতি স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়েও যেতে পারে। দেখা দিতে পারে ঘুমের সমস্যা। করোনার সংক্রমণ ও ডেঙ্গু জ্বরের অন্যান্য উপসর্গও দেখা দিতে পারে।


কেন ঝুঁকি বেশি দ্বৈত সংক্রমণে


দেহে যেকোনো জীবাণু প্রবেশ করলে শত্রুকে ঘায়েল করতে দেহের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা অকুতোভয় সৈন্যের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে। সৈন্যের উদাহরণটি রূপক হিসেবে দেওয়া হলেও এ কিন্তু আদতে এক ‘যুদ্ধ’ই বটে। আপনার সুস্থতার জন্য লড়াই করে আপনারই দেহকোষ। জীবাণুরাও ‘যুদ্ধের ময়দান’ অর্থাৎ আপনার দেহখানা ছেড়ে যেতে চায় না। এই ক্রিয়া–প্রতিক্রিয়ার ফলেই আপনার দেহে দেখা দেয় সংক্রমণের বিভিন্ন উপসর্গ। শত্রু যদি হয় দুই ধরনের অর্থাৎ যদি হয় দ্বৈত সংক্রমণ, তখন লড়াইটাও হয় তুমুল। তাই দেহের ওপর এত সব ক্রিয়া–প্রতিক্রিয়ার প্রভাবটাও পড়ে বেশি। দেহের রক্ষণব্যবস্থার সৈনিক শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যাও অনেকটাই কমে যেতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও