‘দ্য পয়েন্ট অব ডিফ্রেন্স’– জীবনের গল্পেও যে মেসি প্রেরণার নাম

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ২৪ জুন ২০২৫, ০৯:২৬

‘He was beautiful. He was the point of difference. He has always been the point of difference.’


ফুটবলের সবচেয়ে জাদুকরী রাতটায় ব্রিটিশ ধারাভাষ্যকার পিটার ড্রুরি ঠিক এভাবেই কথাগুলো বলেছেন লিওনেল মেসিকে কেন্দ্র করে। ২০২২ সালের বিশ্বকাপের ফাইনালটাকে অনেকেই এখন মেনে নেন ফুটবল বিশ্বকাপের সবচেয়ে উত্তেজনাপূর্ণ ফাইনাল হিসেবে। আর সেই ফাইনালের পর লিওনেল মেসি যখন এগিয়ে যাচ্ছেন সেরার পুরস্কার নিতে, তখন ঠিক এভাবেই মেসিকে বর্ণনা করে নিয়েছিলেন পিটার ড্রুরি। 


দুই দলের মধ্যে ব্যবধান গড়ে দেয়ার কাজটা তো করেছেন মেসি আজ প্রায় ৩১ বছর ধরেই। সেই ৬ বছর বয়সে যখন দাদির হাত ধরে এলাকার ফুটবলে পা লাগিয়েছেন। তখন থেকেই মেসি যেন ‘দ্য পয়েন্ট অব ডিফ্রেন্স।’ ছোট্ট একটা বাচ্চা ভীষণ অবলীলায় বল পায়ে এগিয়ে যাচ্ছেন তার চেয়ে উঁচু উঁচু খেলোয়াড়দের পাশ কাটিয়ে– পয়েন্ট অব ডিফ্রেন্স তো সম্ভবত এভাবেই হয়। 


কিংবা এই তো চলতি সপ্তাহের শুরুতেই। কনকাকাফ অঞ্চলের কোনো ক্লাব যা করতে পারেনি, সেটাই করেছেন লিওনেল মেসির ইন্টার মায়ামি। ইউরোপের কোনো ক্লাবকে প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে প্রথমবার হারায় উত্তর আমেরিকা মহাদেশের একটি ক্লাব। সেখানেও ছিল মেসির বাঁ পায়ের মাহাত্ম্য। 



১৯৮৭ সালের ২৪ মে। আর্জেন্টিনার রোজারিও শহরে খুব সাধারণ একও ঘরে জন্ম নেন লিওনেল আন্দ্রেস কুচিত্তেনি মেসি। পৃথিবতে পাঠানোর আগে তাকে দেয়া হলো ফুটবল খেলার জন্য ক্ষুরধার মস্তিষ্ক, একজোড়া অসাধারণ পা। আর সঙ্গে দেয়া হলো হরমোনাল কিছু জটিলতা। 


মেসির এরপরের গল্পগুলো আপনার জানা। রোজারিও থেকে বার্সেলোনা, সেই ন্যাপকিনে লেখা প্রথম চুক্তি– বার্সেলোনার জাদুকরী সব রাত… চোখের সামনে দেখে আসা সব মুহূর্ত। তবু কেন যেন পড়তে গিয়ে ক্লান্ত হতে হয় না। খুব সাধারণ একজন মেসিকে সব বাধা পেরিয়ে অসাধারণ হতে দেখার মাহাত্ম্যটা বুঝি এমনই। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও