You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তেহরানে রুদ্ধশ্বাস ৪ দিনের অভিজ্ঞতা শোনালেন বাংলাদেশি এই শিক্ষার্থী

ইরানে ইসরায়েলি হামলার সময় তেহরানেই ছিলেন আল-জাহরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশি শিক্ষার্থী মুমতাহিনা খাতুন। রেড অ্যালার্ট জারির পর রাজধানী ছেড়ে ইরানের তুরস্ক সীমান্তবর্তী একটি শহরে আশ্রয় নিয়েছেন। প্রতিমুহূর্তে মত্যুভয় নিয়ে কেটেছে তার আগের চারটা দিন।

বিকট শব্দ শুনে ঘুমটা ভেঙে গেল। কিসের শব্দ বুঝতে পারলাম না। মুঠোফোনে দেখি, রাত সাড়ে তিনটা। একটু আগে ফজরের আজান হয়েছে, তেহরানে এ সময় ফজরের আজান হয়ে যায়। হোস্টেলের অন্য কক্ষগুলোয় অনেকে উঠেও গেছে। এর মধ্যেই আবার কানফাটানো আওয়াজ। এ কি মেঘের গর্জন? বারান্দায় গিয়ে দেখি, আকাশ পরিষ্কার, একবিন্দু মেঘও নেই। তাহলে কিসের শব্দ?

ততক্ষণে হইচই, চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু হয়ে গেছে। চারতলার বারান্দা থেকে নিচে তাকিয়ে দেখি, অনেকেই মাঠে বেরিয়ে এসেছেন। তখনই তৃতীয়বারের মতো আবার শব্দ। এবার পরিষ্কার; এটা বিস্ফোরণের শব্দ। দূরে তাকিয়ে দেখি, আগুন জ্বলছে। যে এলাকায় আগুন জ্বলছে, সেটা আবাসিক এলাকা। অনেকটা আমাদের গুলশানের মতো ভিআইপি এলাকা। সামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকসহ নানা পেশার শীর্ষ পদের মানুষদের বসবাস। দিনের আলো পরিষ্কার হওয়ার পর সেখান থেকে ধোঁয়া উড়তে দেখা গেল।

এর মধ্যে চারতলা থেকে নিচে নেমে এসেছি। হোস্টেলের লোকজন বললেন, ইসরায়েল ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করেছে। সরকারের পক্ষ থেকেও পরে ইসরায়েলি হামলার কথা জানানো হলো। সেই ভোরে কেউ আর ঘুমাতে পারলাম না।

ইরানে ইসরায়েলি হামলার খবর আমাদের রাজশাহীর বাড়িতেও পৌঁছে গেছে। তটস্থ হয়ে কল দিলেন মা, তাঁর কণ্ঠে উদ্বেগ। সান্ত্বনা দিয়ে বললাম, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় তেহরানের তিন নম্বর অঞ্চলে। এখানে রাষ্ট্রীয় টিভি স্টেশন, বিভিন্ন দেশের দূতাবাসসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা আছে। হোস্টেলের পাশেই কোরীয় দূতাবাস। তাই এখানে হামলার আশঙ্কা নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন