You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আষাঢ়ের প্রথম দিনে কী খুঁজি

আষাঢ়স্য প্রথম দিবসে... এই বাক্যটি উচ্চারণ করলেই যেন বাতাসে মেঘের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে, দিগন্তে জমতে থাকে বাদলের নীলাভ ছায়া। বর্ষার আগমন শুধু একটি ঋতুর সূচনা নয়। এ এক আত্মিক আন্দোলন— যা বাঙালির হৃদয়ে জাগিয়ে তোলে অনন্তের আকুলতা, প্রেমের গভীরতা, স্মৃতির শ্যামল রেখা। আষাঢ় মানে অপেক্ষার প্রতিধ্বনি, প্রথম বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়া মাটির ঘ্রাণ আর এক অমোঘ আকর্ষণ, যা প্রতি বছর এই সময়টায় আমাদের মনকে উড়ু উড়ু করে তোলে। অথচ প্রশ্ন জাগে, বৃষ্টি তো শুধু আষাঢ় মাসেই হয় না, শ্রাবণ-ভাদ্রেও বর্ষণ আসে, আশ্বিনেও নামে হালকা জলধারা অথবা অন্য যেকোনো মাসে! তবে কেন এই আষাঢ় নিয়ে এত আবেগ, এত আদিখ্যেতা?

এর উত্তর খুঁজতে হলে যেতে হয় আমাদের মনের গোপন কোণে, যেখানে প্রকৃতি ও স্মৃতির সহাবস্থান। আষাঢ় বাঙালির জন্য কেবল এক ঋতু নয়, এক সাংস্কৃতিক স্মারক। এই মাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছে কৃষকের নতুন স্বপ্ন, প্রেমিক-প্রেমিকার হৃদয়ের অস্থিরতা, শিল্পীর ক্যানভাসের ভেজা রং, আর কবির কলমের অসংখ্য বৃষ্টিস্নাত শব্দ। বৃষ্টি যেমন ঝরে পড়ে আকাশ থেকে, তেমনি আষাঢ় ঝরে পড়ে আমাদের চেতনায়।

বাংলার প্রকৃতি বর্ষায় হয়ে ওঠে অপার রূপসী। ধানখেতের শ্যামল ঢেউ, কাদামাটি মাখা আলপথ, তাল-নারিকেল-শিমুলের ভেজা পাতায় ঝরে পড়া জলবিন্দু। এ যেন জীবনেরই অনুবাদ। আকাশে জমে ওঠা কালো মেঘ, দূরে বাজতে থাকা মৃদু মেঘের গর্জন, মাঠঘাটে পানি জমে জলের আয়না হয়ে ওঠা—সব মিলিয়ে বর্ষাকালের আড়ালে ফুটে ওঠে এক শাশ্বত সৌন্দর্য।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন