You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দুই সন্তান হারানোর বিচার পেতে ১০ বছর ধরে অপেক্ষায় হেলেনা

ঢাকার মধ্যবাড্ডা থেকে মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ওবায়দুল্লাহ খান নাবিন ও নাজমুল হাসানকে অপহরণের পর হত্যা মামলার এক দশক পার হলেও বিচার শেষ হয়নি।

ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হকের আদালতে গত ১৯ মে সবশেষ সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। সেদিন নিহতদের বাবা সামছুল হক ও স্বজন নাইম সাক্ষ্য দেন। মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যের জন্য আগামী ২৫ জুন দিন ঠিক করা হয়েছে।

২০১৫ সালের ৪ এপ্রিল মধ্যবাড্ডার বাসা থেকে অপহরণের শিকার হয় সহোদর নাবিন (৯) ও নাজমুল (৫)। একদিন বাদে ৬ এপ্রিল গাজীপুরের ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় নিহতদের বাবা সামছুল বাড্ডা থানায় মামলা করেন।

বাদীপক্ষের আইনজীবী আব্দুর রশীদ বলেন, “দুই শিশুকে খুনের ঘটনায় তাদের বাবা বাদী হয়ে মামলা করেন। পুলিশ সন্দেহের বশে তাকে গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নেয়। তাকে মারধর করে। আদালতে আসলে যদি সেই পরিস্থিতির শিকার হতে হয়; এজন্য তিনি আদালতে সাক্ষ্য দিতে আসেননি।

“তিনি বাদী, কিন্তু সাক্ষ্য দিতে আসেন না। তার কারণে দীর্ঘদিন সাক্ষ্য হয়নি। পরে আদালতকে বলি অন্য সাক্ষীর সাক্ষ্য শুরু করার। দুই শিশুর মা সাক্ষ্য দেন। পরে তাকে বুঝিয়ে এ মামলায় সাক্ষ্য দিতে নিয়ে এসেছি।”

মামলার বিবরণ অনুযায়ী, দুই ছেলে ও মেয়েকে নিয়ে ঢাকার মধ্যবাড্ডায় থাকতেন সামছুল হকের স্ত্রী হেলেনা। আর সামছুল ময়মনসিংহের নান্দাইলে মাছের ব্যবসা করতেন। গৃহকর্মী হেলেনার সঙ্গে তার ছোট বোন ও তার স্বামী রিকশাচালক রোমান ওরফে রুবেল থাকতেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন