এনসিপির রাজনীতির বড় এজেন্ডা জুলাই ঘোষণা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৭ জুন ২০২৫, ১২:৪৮

জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের একটি ঘোষণাপত্র তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গত ডিসেম্বরের শেষে এ কথা বলেছিল অন্তর্বর্তী সরকার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন দেখা যায়নি। গত মাসে আন্দোলনের মুখে সরকার ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশ করার কথা বলেছিল। এই সময়সীমা শেষ হবে ৩০ জুন। এখন সরকারের সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের দিকে নজর রাখছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।


ঈদুল আজহার ছুটির পরে এনসিপির রাজনীতিতে জুলাই ঘোষণাপত্র অন্যতম বড় এজেন্ডা হিসেবে থাকবে বলে দলটির নেতারা জানিয়েছেন। সরকার যাতে ঘোষিত সময়ে ঘোষণাপত্র প্রকাশ করে, সে জন্য চাপ তৈরির চেষ্টা করবে এনসিপি। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের বিচার ও সংস্কারের পাশাপাশি জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন ও বর্তমান নির্বাচন কমিশন (ইসি) পুনর্গঠনের দাবিও এনসিপির নেতাদের বক্তব্য–বিবৃতিতে প্রাধান্য পাবে।


এনসিপির নেতারা বলছেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বিনা ভোটের বেআইনি শাসন প্রতিষ্ঠা করেছিল। এর বিরুদ্ধেই জুলাই গণ–অভ্যুত্থান ঘটেছে। ভবিষ্যতে এই অভ্যুত্থানকে ‘অসাংবিধানিক উপায়ে ক্ষমতা দখল’ হিসেবে দেখিয়ে অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া ছাত্র–জনতা বা এর মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের সদস্যদের ‘রাষ্ট্রদ্রোহী’ সাব্যস্ত করে শাস্তি দেওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সেই জায়গা থেকে এই অভ্যুত্থানের একটা স্বীকৃতি দরকার। জুলাই ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে সেই কাজটিই করতে হবে।


ঘোষিত সময়ে জুলাই ঘোষণাপত্র এখন এনসিপির প্রধান রাজনৈতিক লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব। এর পাশাপাশি গণপরিষদ নির্বাচন ও মৌলিক সংস্কারও তাঁদের দলের অন্যতম লক্ষ্য বলে জানান তিনি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও