কেবল ট্রেলার দেখে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায় না যে, সিনেমাগুলো নৃশংস। তবে নৃশংসতার বিজ্ঞাপন দেখিয়ে যখন হলে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে, ধরে নেওয়া যায়, সিনেমাগুলো চরম নৃশংসতায় পূর্ণ। কিন্তু এগুলো তো উৎসবের সিনেমা, এগুলোতে এত নৃশংসতা কেন? সরল উত্তর হতে পারে, কুরবানির ঈদ মানেই রক্তারক্তি ব্যাপার-স্যাপার, এ কারণে।
চটকদার, অভিনব, বেকায়দা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে এরই মধ্যে মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে নতুন সিনেমাগুলোর খবর। পবিত্র ঈদুল আজহায় মুক্তি পাচ্ছে ছয়টি সিনেমা — ‘তাণ্ডব’, ‘ইনসাফ’, ‘টগর’, ‘এশা মার্ডার: কর্মফল’, ‘নীলচক্র’ ও ‘উৎসব’। প্রত্যেকটি সিনেমায় অভিনয় করেছেন পরীক্ষিত সব তারকাশিল্পী। এসবের যারা পরিচালক, তারাও এরই মধ্যে তাদের কাজের কারণে প্রশংসিত। রইলো বাকি একটি পক্ষ, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পক্ষ, সিনেমার প্রাণভ্রমরা— প্রযোজক। তার মনে এই প্রশ্নের উদয় হওয়া প্রয়োজন যে, উৎসবে আসলে কী রকম সিনেমা দর্শকদের উপহার দেওয়া উচিত?