You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ট্রাম্পের ভুলে চীন-তাইওয়ান যুদ্ধ কি লেগেই যাবে

বিশ্ব রাজনীতিতে একটি পুরোনো প্রবচন আছে—খারাপ জিনিস একসঙ্গে তিনটি আসে।

এই মুহূর্তে ইউরোপে (ইউক্রেনে) যুদ্ধ চলছে; মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল ও গাজার মধ্যে সশস্ত্র সংঘাত চলছে। এখন অনেকেই আশঙ্কা করছেন, হয়তো এশিয়াও শিগগিরই যুদ্ধের মঞ্চ হয়ে উঠতে পারে।

এমন ধারণা অমূলক নয়। ভারত ও পাকিস্তানের সাম্প্রতিক পাল্টাপাল্টি হুমকি ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন যুদ্ধংদেহী বার্তা দিচ্ছে। উত্তর কোরিয়া নিয়মিত পারমাণবিক অস্ত্র ও ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানকে হুমকি দিচ্ছে।

তবে সবচেয়ে স্পষ্ট ও তাৎক্ষণিক উদ্বেগের জায়গা হচ্ছে চীন ও তাইওয়ানের মধ্যকার উত্তেজনা। আর এর পেছনে কাজ করছে ট্রাম্পের ভুল কৌশলনীতি।

পশ্চিমা গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ধারণা, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং চীনের সেনাবাহিনীকে ২০২৭ সালের মধ্যে তাইওয়ান দখলের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত থাকতে বলেছেন। সি চিন পিংয়ের ভাষায়, তাইওয়ান হলো চীনের চুরি হয়ে যাওয়া এলাকা এবং সেটি এখন ফিরিয়ে আনতে হবে।

এই উদ্দেশ্য পূরণে চীন যুদ্ধজাহাজ, বিমানবাহিনী, ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা, এমনকি প্যারাট্রুপার ও ভাসমান ডক—সবকিছু সক্রিয় করছে। তাইওয়ান ঘিরে চীনের মহড়াকে অনেকেই ‘যুদ্ধের মহড়া’ বলে মনে করছেন।

এখানেই শেষ নয়। চীন রাজনৈতিক ও প্রোপাগান্ডা যুদ্ধেও নেমেছে। তাইওয়ানের নতুন প্রেসিডেন্ট লাই চিং-তেকে তারা ‘স্বাধীনতাপন্থী দাঙ্গাবাজ’ বলে সরাসরি আক্রমণ করেছে। রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যুদ্ধঘেঁষা বার্তা ছড়িয়ে পড়েছে।

লাই চিং-তেও পিছিয়ে নেই। তিনি চীনকে ‘বিদেশি শত্রু’ বলেছেন। তাঁর সরকার গুপ্তচরবৃত্তি ঠেকাতে নতুন আইন করেছে এবং সাইবার হামলা প্রতিরোধে নতুন ব্যবস্থা নিচ্ছে। তাইওয়ানের সংবাদমাধ্যমে পর্যন্ত যুদ্ধের প্রস্তুতির ছাপ দেখা যাচ্ছে। সেখানকার একটি টেলিভিশনে ‘জিরো ডে’ নামের একটি নাটক সম্প্রচারিত হচ্ছে। সেখানে দেখানো হচ্ছে, চীন আকস্মিক আক্রমণ করলে দেশ কীভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়তে পারে।

১৯৭৯ সালে যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে তাইওয়ানকে স্বীকৃতি দেওয়া বন্ধ করে চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে। তার পর থেকে বড় ধরনের সংঘাত হয়নি। কিন্তু এখন চীন অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী ও সামরিকভাবে শক্তিশালী। মনে হচ্ছে, প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং হংকং (১৯৯৭) ও ম্যাকাও (১৯৯৯)-এর মতো ‘তৃতীয় বিজয়’ হিসেবে তাইওয়ানকে ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন