You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পিরিয়ড, ট্যাবু ও মার্কেটিং হলোকাস্ট

পিরিয়ড’ উচ্চারণে অস্বস্তি হলেও ব্লাড মানিতে ভাগ বসাতে অস্বস্তি হয় না কেন?

‘মেন্সট্রুয়াল হাইজিন ডে’ পালিত হয়েছে মাত্র কয়েকদিন আগে­– গত ২৮ মে। কিন্তু এ নিয়ে প্রচার-প্রচারণা দেখলাম খুবই নগণ্য। এই দিবসের বদৌলতেই হয়তো ইউটিউব ঘাঁটতে ঘাঁটতে আট মাস আগের এক ভিডিও প্রতিবেদন নজরে এল যেখানে উপকূলীয় অঞ্চলে নারীদের পিরিয়ড ও প্রজনন স্বাস্থ্য নিয়ে হতাশাজনক তথ্য পাওয়া গেছে।

কিশোরী থেকে শুরু করে বিবাহিত-অবিবাহিত নির্বিশেষে ৮০ শতাংশ দক্ষিণাঞ্চলীয় উপকূলের মেয়েরা পরিষ্কার পানি ও পিরিয়ড হাইজিন প্রোডাক্ট ও জ্ঞানের অভাবে অনিয়ন্ত্রিতভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল খেয়ে মাসিক বন্ধ রাখছে। একই অঞ্চলের ফার্মেসিতে স্যানিটারি ন্যাপকিনের চাইতে জন্মনিরোধক পিল বা ‘সুখিবড়ির’ বিক্রয় হয় বেশি। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এহেন ঘটনা দীর্ঘদিন চললে বন্ধ্যাত্ব, অঙ্গহানি, এমনকি মৃত্যুঝুঁকিও সিলেবাসের বাইরের আলাপ থেকে যায় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন