You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কাস্টমসের কলমবিরতি ও ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে বড় আর্থিক ক্ষতির মুখে ব্যবসায়ীরা

এ অচলাবস্থার রেশ না কাটতেই শুরু হচ্ছে ঈদুল আজহার দীর্ঘ ১০ দিনের ছুটি। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ছুটির মধ্যে পণ্য ওঠানামার (লোডিং-আনলোডিং) কার্যক্রম ২৪ ঘণ্টা চালু রাখলেও ব্যাংক বন্ধ থাকায় শুল্ক পরিশোধ করে পণ্যের চালান খালাস নিতে পারবেন না ব্যবসায়ীরা। ফলে ড্যামারেজ ও কনটেইনার ভাড়া বাবদ বাড়তি খরচ গুনতে হবে। অন্যদিকে কারখানার জন্য নির্ধারিত সময়ে কাঁচামাল হাতে না পেয়ে উৎপাদন সীমিত কিংবা বন্ধ রাখতে হবে শিল্পোদ্যোক্তাদের।

এনবিআর বিলুপ্তির প্রতিবাদে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা গত ১৪ মে থেকে শুল্কায়ন, পরীক্ষাসহ সব ধরনের কাস্টমস কার্যক্রম বন্ধ রেখে পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতি পালন করেন। প্রায় একই সময় বন্দরের শ্রমিকদের আন্দোলনের কারণে সৃষ্টি হয় অচলাবস্থা। থমকে যায় শুল্কায়ন কার্যক্রম, শুরু হচ্ছে ঈদের দীর্ঘ ছুটি—এ দুই কারণে আর্থিক ক্ষতি যা হবে সেটিকে বহুমাত্রিক বলছেন ব্যবসায়ীরা। বিশেষ করে চট্টগ্রাম বন্দরে বাড়তি সময় পণ্য রাখার ক্ষেত্রে জরিমানা বাড়িয়ে দেয়াটা আরো বড় দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাধারণত জাহাজ থেকে কনটেইনার নামানোর চারদিনের মধ্যে পণ্য খালাস করতে হয় আমদানিকারকদের, যাকে বলে ‘কমন ল্যান্ডিং’। এ সময়ের মধ্যে পণ্য খালাস করতে না পারলে অতিরিক্ত ভাড়া (ড্যামারেজ ফি) গুনতে হয়। অর্থাৎ চারদিন শেষ হওয়ার পর অতিরিক্ত প্রথম সাতদিনের জন্য একটি ২০ ফুট দৈর্ঘ্যের কনটেইনারের বিপরীতে দৈনিক ড্যামারেজ ফি ২৪ ডলার, যা আগে ছিল ৬ ডলার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন