You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুধার্ত এলাকা এখন ‘গাজা’

ইসরাইলের অব্যাহত হামলা ও অবরোধের কারণে গাজায় খাদ্য সংকট চলছে কয়েক মাস ধরে। শিশুরা ভুগছে অনাহার ও চরম অপুষ্টিতে। 

দিন যত যাচ্ছে, পরিস্থিতি তত ভয়াবহ হচ্ছে। এ অবস্থায় গাজা উপত্যকাকে বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে খাদ্য সংকটপূর্ণ ও ক্ষুধার্ত এলাকা হিসাবে চিহ্নিত করেছে জাতিসংঘ। সেখানে ২৩ লাখ মানুষই এখন ‘বিপর্যয়কর ক্ষুধার’ মুখোমুখি। যা এক চরম মানবিক বিপর্যয়ের ইঙ্গিত দিচ্ছে। 

পরিস্থিতি এখন এতটাই ভয়াবহ যে, এক ব্যাগ আটার জন্য সেখানকার ক্ষুধার্ত জনতা যা ইচ্ছে করতে পারে। খবর গার্ডিয়ান, আলজাজিরার।

ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধ অব্যাহত থাকায় গাজার জনগণ এখন অনাহারের চরম ঝুঁকিতে রয়েছে। এবং অবিলম্বে সহায়তা প্রবেশের অনুমতি না দিলে পরিস্থিতি ভয়াবহ দুর্ভিক্ষে রূপ নিতে পারে। সেখানে খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দেওয়াও বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গাজা উপত্যকায় এখন আর তেমন খাদ্যসামগ্রীও পৌঁছানো যাচ্ছে না। গুটিকয়েক ট্রাক সেখানে গেলেও তাতে যে পরিমাণ খাদ্যসামগ্রী থাকে, তা প্রয়োজনের তুলনায় নিতান্তই অপ্রতুল। 

অধিকাংশ ফিলিস্তিনি বলছেন, তারা কোনো খাবার পাচ্ছেন না। কারণ ত্রাণের ট্রাকগুলোর খাদ্য বিতরণের কোনো নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারিত নেই। তারা বলছেন, এ অবস্থায় এক ব্যাগ আটা বা এক প্যাকেট খাবার পেতে তারা যে কোনো কিছু করতে পারেন।    

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, জর্ডানের আম্মানের গুদামে গাজার জন্য এক মাসের প্রয়োজনীয় খাদ্য, চিকিৎসা ও মানবিক উপকরণ মজুত রয়েছে। এসব ত্রাণ একবারে ২ লাখ মানুষের জন্য যথেষ্ট। কিন্তু সীমান্ত খুলে না দিলে তা পৌঁছানো সম্ভব নয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন