You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিস্কুটের কৌটা থেকে আসে আইনকানুন

বিস্কুট রাখার পুরোনো ধাঁচের একটি কৌটা—বহুদিন ব্যবহারের ফলে সেটির রং খানিকটা উজ্জ্বলতা হারিয়েছে। ছিঁড়ে গেছে সেটির গায় সাঁটা ‘লেভেলের’ কিছু অংশ। পুরোনো হয়ে যাওয়া এই বিস্কুটের কৌটাটি নিউজিল্যান্ডের পার্লামেন্টে অবশ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, দেশটির ভবিষ্যৎ আইন আসে এই কৌটার ভেতর থেকে!

এটির একটি নামও আছে, ‘দ্য বিস্কুট টিন’। গত শতাব্দীর নব্বইয়ের দশকের শুরুতে ওয়েলিংটনের এক ডিপার্টমেন্টাল স্টোর থেকে নিউজিল্যান্ডের পার্লামেন্টের এক কর্মী কৌটাটি কিনে আনেন।

নকশাদার সেই কৌটা দেখতে যতই মজার লাগুক বা পুরোনো—গুরুগম্ভীর এক প্রক্রিয়ায় সেটি ব্যবহার করা হয়। নিউজিল্যান্ডের পার্লামেন্ট সদস্যরা যেসব বিল নিয়ে পার্লামেন্টে আলোচনা চান, সেগুলোর নামে একটি করে টোকেন ওই কৌটায় ফেলেন। পরে লটারির মতো করে কৌটা থেকে প্রস্তাবিত বিলের কয়েকটি টোকেন তুলে নেওয়া হয় এবং সে অনুযায়ী পার্লামেন্টে আলোচনা ও বিতর্ক চলে।

যেখানে অনেক দেশে পার্লামেন্টে কোন বিল প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হবে তা নির্ধারিত হয় রাজনৈতিক দর-কষাকষি ও দলীয় সিদ্ধান্তে, সেখানে নিউজিল্যান্ডের পার্লামেন্টে এই ব্যবস্থা অভিনবই বটে। সব আইনপ্রণেতাকে বিল প্রস্তাব এবং তা নিয়ে আলোচনায় সমান সুযোগ দিতে ব্যতিক্রমী এই আয়োজন ‘দ্য বিস্কুট টিন’। প্রস্তাবিত বিল জনপ্রিয় নাকি অজনপ্রিয়, তা বিবেচনা করা হয় না। যেসব টোকেন উঠে আসবে, সেগুলো নিয়েই আলোচনা হবে।

বিস্কুটের কৌটাটি নিয়ে নিউজিল্যান্ডের হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের ক্লার্ক ডেভিড উইলসন বলেন, ‘আমরা বিস্কুট খেয়ে ফেলি এবং খুব সম্ভবত ১ থেকে ৯০ পর্যন্ত নম্বরযুক্ত কিছু বিঙ্গো টোকেন পাই। কম্পিউটার সিস্টেমের বদলে এলোমেলোভাবে সেই টোকেন নম্বর টানা হয়।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন