You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাড্ডায় বিএনপি নেতা খুন: পুলিশের নজরে রাজনীতি, চাঁদাবাজি ও ইন্টারনেট ব্যবসার দ্বন্দ্ব

বাসা থেকে ফোন কল করে ডেকে বিএনপি নেতা কামরুল আহসান সাধনকে হত্যা করা হয়। রাজনৈতিক কোন্দল, চাঁদাবাজি, পারিবারিক ও ইন্টারনেট ব্যবসার দ্বন্দ্ব—এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে এ হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ইতিমধ্যে দুজনকে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করেছে পুলিশ। তাঁরা বাড্ডার স্থানীয় বাসিন্দা। তবে তাঁদের এখনো গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।

গত মার্চে বাড্ডায় চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র সুমন মিয়া নামে একজন ইন্টারনেট ব্যবসায়ী খুন হোন। ওই ঘটনার সঙ্গে এই হত্যার সম্পর্ক আছে কি না, সেটিও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

গত রোববার রাত ১০টার দিকে রাজধানীর উত্তর ও মধ্য বাড্ডার ইন্টারনেট ব্যবসায়ী ও বিএনপির গুলশান থানার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুল আহসান সাধনকে প্রকাশ্যে গুলি করা হয়। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। কামরুল আহসান উত্তর বাড্ডার ওই এলাকাতেই বড় হয়েছেন। তাঁর বাবা গুলশানে একসময় হোমিও চিকিৎসক ছিলেন। স্ত্রী দিলরুবা আক্তারকে নিয়ে মধ্য বাড্ডার বালুর চরের ৫৬ / ৭ নং বাসার তৃতীয় তলায় দুই কক্ষের একটি বাসায় থাকতেন। তাঁদের কোনো সন্তান নেই। এই বাসা কায়ুম কমিশনারের।

ফোন কল করে বাসা থেকে ডেকে নেওয়ার ১০ মিনিট পর খুন

গতকাল সোমবার কামরুল আহসানের বাসায় গিয়ে দেখা যায়, বাসায় প্রতিবেশী, স্বজন ও রাজনৈতিক নেতা-কর্মীর ভিড়। স্বজনেরা কামরুল আহসানের স্ত্রী দিলরুবা আক্তারকে সান্ত্বনা দিচ্ছেন। হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে দিলরুবা বলেন, গত রোববার সকালে তাঁর স্বামী বাসা থেকে বের হন। সারা দিন বাসায় ফেরেননি। গুলশানের একটি রাজনৈতিক কর্মসূচিতে ছিলেন। রাত পৌনে ১০টার দিকে বাসায় আসেন। এমন সময় তাঁর মোবাইল ফোনে একটি কল আসে, তাঁকে কানা মিলনের দোকানের সমানে যেতে বলা হয়। এরপর তিনি বাসা থেকে বের হয়ে যান। ১০ মিনিট পরই দিলরুবা প্রতিবেশীর কাছে জানতে পারেন, তাঁর স্বামীকে গুলি করা হয়েছে। তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়েন। এরপর আর কিছু জানেন না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন