৩ থেকে এখন ৬ শতাংশের কাছাকাছি ব্যাংক স্প্রেড

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ২৬ মে ২০২৫, ০৯:৩২

সুদহার বাজারভিত্তিক করার পর থেকেই দেশে ব্যাংক খাতের স্প্রেড ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। দুই বছর আগে অর্থাৎ ২০২৩ সালের মার্চেও গড় স্প্রেড ছিল ২ দশমিক ৯৬ শতাংশ। ধারাবাহিকভাবে বেড়ে এখন ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশে ঠেকেছে। আর কিছু ব্যাংকের স্প্রেড ছুঁয়েছে ১০ শতাংশে। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে তা ৪ শতাংশে সীমাবদ্ধ রাখার বিষয়ে নির্দেশনা রয়েছে।


গ্রাহকদের জমা রাখা আমানত থেকে ঋণ বিতরণ করে ব্যাংক। আমানতের বিপরীতে নির্দিষ্ট হারে গ্রাহকদের সুদ পরিশোধ করা হয়, যা ব্যাংকের ‘কস্ট অব ফান্ড’ বা ‘তহবিল সংগ্রহ ব্যয়’ নামে পরিচিত। আবার ঋণের বিপরীতে গ্রাহকদের কাছ থেকে সুদ আদায় করা হয়। ব্যাংকের ঋণ ও আমানতের সুদহারের ব্যবধানই হলো ‘স্প্রেড’। যে ব্যাংকের স্প্রেড যত বেশি, ওই ব্যাংকের মুনাফার সম্ভাবনাও তত বেশি। বর্তমানে ব্যাংকগুলো আমানতকারীদের যে হারে সুদ দিচ্ছে, ঋণগ্রহীতাদের কাছ থেকে নিচ্ছে তার চেয়েও অনেক বেশি হারে। ফলে আমানত ও ঋণের মধ্যকার সুদহারের ব্যবধান বা স্প্রেড ক্রমেই বাড়ছে। এতে ব্যাংক উপকৃত হলেও গ্রাহকরা বঞ্চিত ও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও