কোমরের মাপ কত হলে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২২ মে ২০২৫, ১৩:১৮

পেটের ভেতরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের চারপাশে বাড়তি চর্বি জমা হয় অনেকেরই। এই মেদকে বলা হয় ভিসেরাল ফ্যাট। শরীরের অন্যান্য অংশের মেদের চেয়ে ভিসেরাল ফ্যাট বেশি ক্ষতিকর। উচ্চ রক্তচাপ, প্রি-ডায়াবেটিস, ডায়াবেটিস, হৃদ্‌রোগ এবং স্ট্রোকের মতো মারাত্মক রোগের ঝুঁকি অনেক বেশি বাড়ে ভিসেরাল ফ্যাটের কারণে। ভিসেরাল ফ্যাট এবং পেটের চামড়ার নিচে জমা হওয়া মেদ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায় কোমরের মাপ থেকে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানালেন ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. মতলেবুর রহমান।


কোমরের মাপ কত হলে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ে


স্বাস্থ্যঝুঁকি কমাতে কোমরের মাপ কত থাকা ভালো, তা জানা প্রয়োজন নারী-পুরুষ সবারই। এশীয় দেশগুলোর পুরুষদের কোমরের মাপ থাকা উচিত ৩৫ দশমিক ৫ ইঞ্চির কম। আর এশীয় নারীদের কোমরের মাপ থাকা উচিত ৩১ দশমিক ৫ ইঞ্চির কম। বাঙালি নারী-পুরুষের কোমরের মাপ যদি আদর্শ এই মাপের চেয়ে বেশি হয়, তাহলে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ে। এ রকম হলে জীবনধারার পরিবর্তনের প্রতি মনোযোগী হওয়া খুবই জরুরি। তবে যাঁদের দেহ সুমো কুস্তিগিরদের মতো বেশ বিরাট, তাঁদের ক্ষেত্রে আদর্শ মাপ আরেকটু বেশি ধরা হয়। কারণ, তাঁদের দেহটাই বড়সড়, সেই হিসাব করেই তাঁদের জন্য কোমরের মাপ আলাদা ধরা হয়। গড়পড়তা বাঙালির জন্য আবার এই হিসাব প্রযোজ্য নয়।


আরও জানা প্রয়োজন নিতম্বের মাপ


স্বাস্থ্যঝুঁকি নির্ণয়ের আরেক পরিমাপক হলো কোমরের মাপ এবং নিতম্বের মাপের অনুপাত (ওয়েস্ট-টু-হিপ রেশিও)। সহজভাবে বলা যায়, কোমরের মাপকে নিতম্বের মাপ দিয়ে ভাগ করলে যে সংখ্যা পাবেন, সেটিই হলো এই অনুপাত। এশীয় পুরুষের ক্ষেত্রে এই মাপ দশমিক ৯৫-এর মধ্যে থাকা প্রয়োজন। এশীয় নারীর জন্য সংখ্যাটি দশমিক ৮৫-এর মধ্যে থাকতে হয়।


যেভাবে মাপবেন


কোমর ও নিতম্বের মাপ কীভাবে নিতে হয়, তা জানা না থাকলে নিজের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাবেন না। জেনে নিন মাপ নেওয়ার নিয়ম।


এই দুটি মাপই নিতে হয় দাঁড়ানো অবস্থায় এবং মাপ নেওয়ার সময় দেহ শিথিল রাখতে হয়। খেয়াল রাখুন, মাপ নেওয়ার সময় মাপের ফিতাটি যাতে ভাঁজ হয়ে কিংবা বেঁকে না যায়। ফিতাটি যাতে আঁটসাঁট হয়েও না থাকে, আবার ঢিলা হয়েও না থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও