You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পরিবারকে বাঁচাতে গাজায় ছোট্ট এক মেয়ের লড়াই

শীর্ণ দুটি হাত দিয়েই ১২ বছরের জানা মোহাম্মদ টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করছে তার গোটা পরিবারকে। সম্প্রতি মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন-এর ক্যামেরায় ধরা পড়েছে তার জীবনসংগ্রাম। গাজার ধ্বংসস্তূপের ভেতর দিয়ে গোলাপি সোয়েটার গায়ে পানির বালতি হাতে জানার পথচলা যেন এক অবিরাম যুদ্ধ। ইসরায়েলি স্নাইপারের গুলিতে বড় ভাই নিহত হওয়ার পর থেকেই পরিবারের দায়িত্ব তার ঘাড়ে এসে পড়েছে। অসুস্থ বাবা-মাকে বাঁচিয়ে রাখতে জানা প্রতিদিন সংগ্রাম করে খাবার ও পানি জোগাড় করে।

গাজায় পানি সংগ্রহের জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে ১২ বছরের ছোট্ট এই মেয়েটি বলল, ‘আমি চাই না আমার বাবা কষ্ট পাক। তাই আমি শক্ত হয়ে উঠেছি।’

ইসরায়েলি অবরোধ ও সামরিক অভিযানের কারণে গত ১১ সপ্তাহ ধরে গাজায় মানবিক সাহায্য পুরোপুরি বন্ধ। খাবার নেই, পানি নেই। জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজার প্রতি পাঁচজনের একজন এখন অনাহারের চরম পর্যায়ে। শিশুদের মৃত্যুও শুরু হয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, অপুষ্টিজনিত কারণে এখন পর্যন্ত অন্তত ৫৭ শিশু মারা গেছে।

মারা যাওয়া শিশুদের মধ্যে জানার চার মাস বয়সী ভাতিজি জানাতও একজন। জন্মের পর থেকেই দুর্বল হলেও জানাত বেড়ে উঠছিল ধীরে ধীরে। কিন্তু মার্চের ২ তারিখে যখন ইসরায়েল সব ধরনের খাবার ও ওষুধ প্রবেশ নিষিদ্ধ করে, তখন থেকেই জানাত দুর্বল হতে শুরু করে। মায়ের দুধ কমে যেতে থাকে, খাবারের অভাবে ওজন কমে, ডায়রিয়ায় ভুগে সে একেবারে নিঃশেষ হয়ে যায়। চিকিৎসকেরা বলেছিলেন, একটি বিশেষ মেডিকেল দুধ দিলে হয়তো তাকে বাঁচানো যেত। কিন্তু পুরো গাজা খুঁজেও সেটি মেলেনি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন