ইসরাইলের ভূমি নিবন্ধনের সিদ্ধান্ত, পশ্চিম তীর দখলেও নতুন পরিকল্পনা

যুগান্তর প্রকাশিত: ১৯ মে ২০২৫, ২০:২০

গাজার পরে পশ্চিম তীর দখলেও নতুন পরিকল্পনা করছে ইসরাইল। যার অংশ হিসভবে সি অঞ্চলে ভূমি নিবন্ধন প্রক্রিয়া কার্যকরের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সরকার। এই একতরফা সিদ্ধান্তের মাধ্যমে, ইসরাইল ফিলিস্তিনিদের জমি পূর্ণভাবে নিজের অধীনে নিতে চলেছে। আন্তর্জাতিক আইন ও মানবাধিকার সংগঠনগুলোর তীব্র আপত্তির মধ্যেই এই সিদ্ধান্তটি ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ এবং তাদের জমি ও সম্পত্তির ওপর ইসরাইলের একচেটিয়া আধিপত্য প্রতিষ্ঠার একটি নতুন কৌশল হিসাবে দেখা হচ্ছে। যা দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা এই অঞ্চলের সংকটকে আরও তীব্র করবে। মিডল ইস্ট আই। 


১৯৬৭ সালের পর প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের এরিয়া সি-তে জমির মালিকানা পুরোপুরি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরাইলি সরকার। রোববার এক বৈঠকে দেশটির মন্ত্রিসভা জানিয়েছে, এখন থেকে ফিলিস্তিনিরা নিজেদের জমি তাদের নিজস্ব রেজিস্ট্রিতে নথিভুক্ত করলেও তা আর বৈধ বলে ধরা হবে না। শুধু ইসরাইলি রেজিস্ট্রেশনই বৈধ হবে। এর মাধ্যমে কার্যত ইসরাইল পশ্চিম তীরের এই বিশাল অংশকে নিজের বলে দাবি করছে। ইসরাইলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কার্টজ জানিয়েছেন, এই সিদ্ধান্ত ‘ইহুদি বসতিগুলোকে শক্তিশালীকরণ, একীকরণ ও সম্প্রসারণ করবে।’ বর্তমানে প্রায় সাত লাখ ইসরাইলি অবৈধভাবে এরিয়া সি-তে বসবাস করছে। ইসরাইলের এই নীতির ফলে ফিলিস্তিনিরা জমির ওপর মালিকানা হারানোর আশঙ্কায় পড়েছে। ইসরাইলি মানবাধিকার সংস্থা ইয়েশ দিন বলেছে, এই সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। দখলদার শক্তি কোনো দখলকৃত ভূখণ্ডে স্থায়ী পরিবর্তন আনতে পারে না। সংস্থাটি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছে, এর ফলে হাজার হাজার ফিলিস্তিনি তাদের ভূমির অধিকার হারাতে পারেন। 


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও