নীরবতার শক্তি ব্যবহার করার ৫ উপায়

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১৮ মে ২০২৫, ২১:৫৪

নীরবতা কেবল শব্দের অনুপস্থিতি না। ক্ষেত্রবিশেষে এটি হতে পারে একটি কৌশল, একটি হাতিয়ার। এই শক্তিশালী কৌশলটি আপনার বিচক্ষণতা বাড়াতে, চরিত্রকে শক্তিশালী করতে এবং দৈনন্দিন বিশৃঙ্খলা থেকে আপনার শান্তিকে রক্ষা করতে সক্ষম। শুনতে অবাক লাগছে? কিন্তু ভেবে দেখুন আপনার জীবনেরও এমন মুহূর্ত নিশ্চয় এসেছে, যখন কথার চেয়ে নীরবতা বেশি জুতসই মনে হয়েছে।


তাই নীরবতাকে আপনার সুবিধায় ব্যবহার করার পাঁচটি উপায় জেনে নিন। এগুলো আয়ত্ত করলে আপনি আবিষ্কার করবেন যে পেশাগত ও সামাজিক জীবনে কম বলা অনেক সময় বেশি ফলাফল আনে।


১. সবার কাছে নিজেকে ব্যাখ্যা করবেন না
কেউ আপনাকে সমালোচনা করলে হয়তো আপনার স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া নিজের কাজকে ব্যাখ্যা করা, ন্যায্যতা প্রমাণ করা এবং নিজের অহং রক্ষা করা। রোমান দার্শনিক এপিকটেটাস বলেন, অভিযোগগুলোকে চ্যালেঞ্জ না করে যেতে দিন। নিজেকে ব্যাখ্যা না করার সিদ্ধান্ত আপনাকে আত্মবিশ্বাসী ও আত্মসচেতন হিসেবে উপস্থাপন করবে।


২. অভিযোগ করবেন না
রোমান সম্রাট মার্কাস অরেলিয়াস অভিযোগ নিয়ে মানুষের মনের ভেতরের কথোপকথন নিয়ে সতর্ক করেছিলেন। তার মতে, অসন্তোষ ও অভিযোগ অসহায়ত্বের চর্চা করে; এটি মানুষের মনকে সমাধানের বদলে সমস্যা খুঁজতে প্রশিক্ষণ দেয়।


৩. ঘোষণা না করে অন্যদের উপলব্ধি করতে দিন
শব্দ যেকোনো কিছুর প্রতিশ্রুতি দিতে পারে; কিন্তু কর্ম প্রমাণ দেয়। যদি আপনি নীরবে পরিশ্রমী, বিনয়ী ও শৃঙ্খলার উদাহরণ হয়ে ওঠেন, তা নিঃসন্দেহে অন্যকে বক্তৃতার চেয়ে গভীরভাবে প্রভাবিত করবে। কাজে, অভিপ্রায় ঘোষণা করার বদলে সময়ের আগে কাজ শেষ করুন। সম্পর্কে, বড় ঘোষণার বদলে ছোট ছোট সামঞ্জস্যপূর্ণ কাজের মাধ্যমে যত্নের উদাহরণ তৈরি করুন। আপনি যত কম ব্যাখ্যা দেবেন, আপনার চরিত্র তত স্পষ্ট হয়ে উঠবে। নীরবতা জীবনকে প্রমাণে পরিণত করে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও