You have reached your daily news limit

Please log in to continue


হজ পালনকারীদের জন্য স্বাস্থ্য পরামর্শ

বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা প্রতি বছর পবিত্র হজ পালনের উদ্দেশে মক্কা ও মদিনায় সমবেত হন। এ বিশাল জনসমাগমে যেমন নানা ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে, তেমনি অনেকেই হঠাৎ পরিবেশ ও আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে অসুস্থতাবোধ করতে পারেন। তাই হজ পালনকারীরা যাতে সুস্থ ও নিরাপদে এই গুরুত্বপূর্ণ ফরজ ইবাদত সম্পন্ন করতে পারেন সেজন্য কিছু জরুরি প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরামর্শ নিয়ে আলোচনা করা হলো।

* যাত্রার আগের প্রস্তুতি

▶ যারা অসুস্থ অর্থাৎ দীর্ঘস্থায়ী রোগ যেমন-ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, উচ্চরক্তচাপ, কিডনি রোগ, শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত তারা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ, ব্যবস্থাপত্র ও সেই অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ওষুধসামগ্রী সঙ্গে নিয়ে যাবেন।

▶ সবাই নিয়ম অনুযায়ী টিকা প্রদান করবেন।

▶ যারা সুস্থ আছেন পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে নিন। কোনো সমস্যা পাওয়া গেলে সে অনুযায়ী চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

▶ প্রয়োজনীয় কিছু মেডিসিন ও ফাস্টএইড সামগ্রী সঙ্গে রাখুন।

▶ মেডিসিন : প্যারাসিটামল, অ্যান্টাসিড টেবলেট এবং সিরাপ, র‌্যাবিপ্রাজল, টাইমোনিয়াম মিথাইল স্যালফেট, ডমপেরিডন, ফেক্সোফেনাডিন, খাবার স্যালাইন ইত্যাদি এবং যার যেটা প্রয়োজন।

▶ সার্জিক্যাল সামগ্রী : সার্জিক্যাল গজ, তুলা, রোল ব্যান্ডেজ, মাইক্রোপোর বা সাদা টেপ, পভিডন আয়োডিন তরল এবং মলম, হেক্সিসল, হ্যান্ড স্যানিটাইজার।

* হজের সময় করণীয়

▶ ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার চেষ্টা করুন।

▶ সাবান পানি দিয়ে হাত ধোয়া।

▶ হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা।

▶ ফেস মাস্ক ব্যবহার করা।

▶ হাঁচি, কাশির সময় মুখে মাস্ক না থাকলে টিস্যু/কনুই দিয়ে মুখ ও নাক ঢেকে রাখা।

▶ স্বাস্থ্যকর খাবার ও পর্যাপ্ত পরিমাণ নিরাপদ পানি পান করা।

▶ অতিরিক্ত গরমে ছাতা ব্যবহার করা। যাদের ঘাম বেশি হয় পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার স্যালাইন পান করা।

▶ দীর্ঘস্থায়ী রোগে আক্রান্ত রোগীরা প্রয়োজনীয় ওষুধ সঙ্গে রাখুন এবং নিয়মমতো ওষুধ সেবন করুন।

▶ ডায়াবেটিস রোগীরা ব্লাড সুগার মাপার মেশিন সঙ্গে রাখুন। যদি সুগার কমা/বাড়ার লক্ষণ (যেমন-হাত পা কাপা, মাথা ঘুরানো, বমি ভাব) প্রকাশ পায় দ্রুত সুগার দেখে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।

▶ যদি সুগার মাপার সুযোগ না থাকে এবং এ লক্ষণগুলো প্রকাশ পায় তাহলে দ্রুত চকলেট/খেজুর/মিষ্টিজাতীয় খাবার গ্রহণ করুন। তারপর সুগার মেপে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিন। মনে রাখবেন সুগার কমে বা বেড়ে গেলে যে কোনো কারণেই লক্ষণ প্রকাশ পেতে পারে। তবে কমে যাওয়াটা বেড়ে যাওয়ার থেকে অনেক বেশি খারাপ। ব্লাইন্ডলি মিষ্টিজাতীয় খাবার গ্রহণ আল্লাহর ইচ্ছায় আপনার জীবন বাঁচিয়ে দিতে পারে। আর যদি সুগার বেড়ে যাওয়ার কারণে খারাপ লেগে থাকে তাহলে অল্প মিষ্টিজাতীয় খাবার আপনার সুগার আরও কিছুটা বাড়াবে এতে অতিদ্রুত আপনার কোনো ক্ষতি হবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন