জুলাই অভ্যুত্থানের শরিকদের মধ্যে অস্থিরতা

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ১৩ মে ২০২৫, ১২:২৪

শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার আন্দোলন শেষ পর্যন্ত ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে পরিণত হয়। গত জুলাইয়ের এই অভ্যুত্থানে অনেক দল, সংগঠন, প্ল্যাটফর্ম, ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান নিজ নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা রেখেছিল। কিন্তু শেখ হাসিনার পতনের পর বিভিন্ন ইস্যুকে কেন্দ্র করে তাদের মধ্যে দূরত্ব ও অস্থিরতা দিন দিন বাড়ছে। সরকারের উপদেষ্টা থেকে শুরু করে বিভিন্ন দল ও সংগঠনের নেতাদের বক্তব্য, স্লোগান ও আলাপচারিতায় তা প্রকাশ পাচ্ছে।


আগামী জাতীয় নির্বাচন ঘনিয়ে আসতে আসতে সংস্কারের নানা ইস্যু, ভোটের সময়সীমাসহ বিভিন্ন ইস্যুতে অভ্যুত্থানের অংশীজনদের মধ্যে এই দূরত্ব আরও বাড়বে—এমনটা মনে করছেন সংগঠনগুলোর নেতারা।


জুলাইয়ের আন্দোলনে অংশীজনদের অনেকে মনে করছেন, শেখ হাসিনার পতনের পরপরই এতে বড় দল বিএনপির ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলা এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পরিবর্তে ২০২৪ সালের অভ্যুত্থানকে বড় করে দেখানোর পর থেকে দলটির সঙ্গে আন্দোলনের তরুণ নেতৃত্বের দূরত্ব তৈরি শুরু হয়। এরপর ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ তৈরি, নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও ছাত্রসংগঠন গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের আত্মপ্রকাশ, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে অপসারণের চেষ্টা, গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ নেওয়ার আগে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে মুহাম্মদ ইউনূসের নিয়োগের বিষয়ে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের কথিত আপত্তির দাবি করে ভিডিও প্রকাশসহ বিভিন্ন ইস্যুতে ধীরে ধীরে বিভিন্ন অংশীজনের মধ্যে দূরত্ব বাড়তে থাকে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও