You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মাটির স্বাস্থ্য নষ্ট হয়ে যাওয়ায় দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে দেশে সবচেয়ে বেশি রাসায়নিক সার ব্যবহার হচ্ছে

এ আলোচনায় আমার অভিজ্ঞতা ও দৃষ্টিভঙ্গি থেকে কথা বলা দরকার। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান ও জার্মানিতে ১২ বছর আমার কাজ করার সুযোগ হয়েছিল। আমি একজন কৃষকের সন্তান। কৃষিতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে কীভাবে আমাদের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত এবং পরিবেশ ও প্রাণ-প্রকৃতি রক্ষায় কাজ করা যায়, সেই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েই গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং (আইবিজিই) প্রতিষ্ঠা করেছি।

জীবাশ্ম বিশ্লেষণে জানা যায় কৃষির ইতিহাস প্রায় ১০-১২ হাজার বছরের। মানবসভ্যতার ইতিহাসও ১০-১২ হাজার বছরের পরিক্রমায় যদি দেখি তাহলে দেখব মানবসভ্যতার ইতিহাসও একই রকম। এ ১০-১২ হাজার বছরের পরিক্রমায় সারা পৃথিবীর মানুষের কখনই খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত ছিল না। বর্তমানে পৃথিবীতে ৮ দশমিক ২ বিলিয়ন মানুষ আছে। তার মধ্যে দুই বিলিয়ন মানুষ ক্ষুধাপেটে রাতে ঘুমাতে যায়। কৃষির অভিযাত্রায় একটি বড় লক্ষ্যমাত্রা ছিল খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করা। বাংলাদেশে কৃষিনীতি-২০১৮ নিয়ে আমি একটি পর্যালোচনা লিখেছিলাম। এটি একেবারেই শস্যনীতি। মাছ, পশুপালন ও বন পরিবেশকে সামগ্রিকভাবে কৃষিনীতিতে আনা হয়নি। কীভাবে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানো যায়, সে বিষয়ে আমরা বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। এর অনেক যৌক্তিক কারণও ছিল। দেশে মঙ্গা-দুর্ভিক্ষে প্রচুর মানুষ মারা যাওয়ার ইতিহাস আছে। সেজন্য গত ৫০ বছর বা ৫৪ বছরের ইতিহাসে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর দিকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। গত শতাব্দীতে বিজ্ঞানী নরমেন বোরলগের নেতৃত্বে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর একটি বড় বিপ্লব হয়েছিল, যেটিকে বলা হয় সবুজ বিপ্লব। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি ছিল কীভাবে ফলন বাড়াব, মানুষের ক্ষুধা নিবারণ করব। সবুজ বিপ্লব মানব ইতিহাসে মানুষকে অত্যন্ত শক্তিশালী করেছে। মানুষকে ক্ষুধামুক্ত করতে বিশাল পরিমাণ খাদ্য উৎপাদন করেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন