রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ‘মামলা বাণিজ্য’ নিয়ে শোরগোলের মধ্যে ঢাকায় এমন কর্মকাণ্ডে ফেঁসে গেছেন দুই ব্যক্তি।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হাসান নামের এক তরুণ নিহতের ঘটনায় মামা সেজে তাদের একজন আদালতে মামলা করেছিলেন, আরেকজন মামলা করতে গিয়ে বিচারকের কাছে ধরা পড়েছেন।
‘জালিয়াতি’ ধরা পড়ার পর তাদের বিরুদ্ধে হয়েছে পৃথক মামলা, দুটোরই তদন্তভার পেয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন-পিবিআই।
নিহতের পরিবার বলছে, স্বজনদের সঙ্গে আলোচনা করে মামলা দায়েরের পরিকল্পনা তারা করেছেন। কিন্তু ইতোমধ্যে যে হত্যা মামলা হয়ে গেছে, সে বিষয়ে তারা জানেন না।
গত ৫ অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দিন রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় গুলিতে প্রাণ হারান ১৯ বছর বয়সী হাসান। অভাবের তাড়নায় ভোলা থেকে ঢাকায় আসা এ তরুণের লাশ দীর্ঘ ৬ মাস ধরে ঢাকা মেডিকেলে পড়ে ছিল। পরে জানতে পেয়ে পরিবার তার লাশ এলাকায় নিয়ে দাফন করে।