You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাতে ঘুমের আগে বই পড়ার তিন কারণ

রাত হল বিশ্রামের সময়। সারাদিনের ক্লান্তি ঝেড়ে শান্তিতে ঘুমাতে পারলে পরদিনের কাজকর্ম অনেক সহজ হয়ে যায়।

তবে আধুনিক জীবনের ব্যস্ততা ও প্রযুক্তির প্রতি অতিরিক্ত নির্ভরতাই ঘুমের বড় শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছে।

অনেকেই রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ‘ফোন স্ক্রলে’ ডুবে থাকেন। ফেইসবুক, ইউটিউব বা নেটফ্লিক্স দেখে সময় কেটে যায়।

অথচ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই অভ্যাস না রেখে যদি ঘুমানোর আগে হাতে তুলে নেওয়া হয় বই তাহলে শরীর ও মনের জন্য হতে পারে উপকারী।

দ্রুত ঘুমিয়ে পড়তে সাহায্য করে

ঘুম আসতে সাধারণত একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ১০ থেকে ২০ মিনিট সময় লাগে। এই সময়টিকে বলা হয় ‘স্লিপ লেইটেনসি’ বা কত তাড়াতড়ি ঘুমিয়ে পড়া হচ্ছে।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক ‘স্লিপ কাউন্সিল’ এবং ‘হ্যাপি বেডস’ প্রতিষ্ঠানের ঘুম বিশেষজ্ঞ ড. ক্যাথরিন হল রিয়েলসিম্পল ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন, “রাতে একটি বই পড়া মস্তিষ্ককে বুঝিয়ে দেয় যে এখন বিশ্রামের সময়।”

মানসিক চাপ কমায় ও চিন্তার জট খুলে দেয়

ঘুম আসছে না? চিন্তার ভারে মাথা ভারী? এমন অবস্থায় কিছু পৃষ্ঠা বই পড়া হতে পারে চমৎকার ওষুধ।

যুক্তরাজ্যের ‘ইউনিভার্সিটি অব সাসেক্স’য়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাত্র ছয় পৃষ্ঠা বই পড়লেই ৬৮ শতাংশ পর্যন্ত মানসিক চাপ কমানো যায়।

যা সংগীত শোনা, চা খাওয়া বা হাঁটার চেয়েও কার্যকর।

মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায় ও স্মৃতি শক্তি ধরে রাখে

বই পড়া মানেই শুধু বিনোদন নয়। এটি হল মস্তিষ্কের ব্যায়াম। নিয়মিত বই পড়া সজাগ রাখে, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে এবং বার্ধক্যজনিত মানসিক অবনতি প্রতিরোধে সাহায্য করে।

ডা. সনি শেরপার মতে, “পড়ার মাধ্যমে আমাদের মস্তিষ্কের বিভিন্ন অঞ্চল একসঙ্গে কাজ করে। দৃশ্য, শব্দ এবং আবেগগত প্রতিক্রিয়াগুলো মিলে যায় একটি মাত্র অভিজ্ঞতায়। যা নিউরনের মধ্যে সংযোগ বাড়ায়। এই সংযোগ ভবিষ্যতে তথ্য মনে রাখতে সহায়তা করে।”

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন