You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যুদ্ধের চড়া মূল্য

১৯৪৭ সালের ভারত দেশ বিভাগের বিভীষিকা যাঁরা প্রত্যক্ষ করেছেন, সেই প্রজন্ম দ্রুত বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। আজ ভারত ও পাকিস্তান দুপাশের সীমান্তে এমন মানুষের সংখ্যা হাতে গোনা।

এর মূল কারণই হলো, যাঁরা এই উন্মাদনা প্রত্যক্ষ করেছিলেন কিংবা সরাসরি এতে জড়িত ছিলেন, তাঁরা পরে এ নিয়ে অনুশোচনা ও আফসোস করেছেন।

তাঁরা সেই বেদনাদায়ক অধ্যায় তাঁদের স্মৃতি থেকে মুছে ফেলতে চেয়েছিলেন। আর যাঁরা যুদ্ধ দেখেছেন, তাঁরাই শুধু শান্তির প্রকৃত মূল্য বোঝেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ৭ থেকে সাড়ে ৮ কোটি মানুষ নিহত হয়েছিল। জার্মানি ও ফ্রান্সের মধ্যকার বৈরীভাব পাকিস্তান ও ভারতের সম্পর্কের চেয়েও অনেক বেশি বিষাক্ত ছিল।

এটি ইউরোপীয়দের এক নির্মম শিক্ষা দিয়েছিল। বুঝিয়ে দিয়েছিল, চিরস্থায়ী শত্রুতা বজায় রাখার মূল্য অত্যন্ত ভয়াবহ। তাই তারা সচেতনভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল নিজেদের ভবিষ্যৎ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রক্ষা করার। এই সিদ্ধান্তই ইউরোপকে পুনরায় ঘুরে দাঁড়াতে সহায়তা করে এবং আজ এই অঞ্চল একটি অর্থনৈতিক মহাশক্তি হিসেবে পরিচিত। যুদ্ধের সেই বিভীষিকা থেকে শিক্ষা না নিলে ইউরোপে এই রূপান্তর কখনোই সম্ভব হতো না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন