যে বাড়িতে জন্ম নিয়েছিল দুটি দেশ

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ০৬ মে ২০২৫, ১২:৩৩

বাইরে থেকে দেখলে বাড়িটি বিশেষ কিছু মনে হয় না। অধিকাংশ পর্যটক যারা এই ইউনেস্কো স্বীকৃত বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানটি খুঁজে বেড়াচ্ছেন, তাদের চোখে এটা কেবল একটি সাধারণ বাড়ি—নীরব চেক পাড়ার যেন এক নিঃশব্দ বাসিন্দা। তাদের অনেকেই রাজকীয় ইউরোপীয় ক্লাসিক কোনো ভিলা খুঁজে ফেরেন আর এই বাড়ির পাশ দিয়ে নির্বিঘ্নে হেঁটে চলে যান।


তবে এই আপাত সাধারণ ভিলা নিয়ে আর্কিটেক্ট এবং ইতিহাসবিদরা বিশ্বজুড়ে চালান গবেষণা। এই বাড়িটি একসময় ছিল ব্যক্তিগত নিবাস, নাচের স্টুডিও, অস্থিজনিত সমস্যায় আক্রান্ত নারীদের পুনর্বাসন কেন্দ্র, নাৎসি জার্মানির মালিকানাধীন সম্পত্তি এবং বিংশ শতাব্দীর এক ঐতিহাসিক ঘটনার কেন্দ্রবিন্দু। পাঠক, আপনাদের স্বাগতম ভিলা টুগেনধাতে।


১৯২০-এর দশকে, টুগেনধাত পরিবার ছিল একটি ধনী জার্মান ইহুদি পরিবার। তাদের ব্রনো শহরের বাড়ির নকশার জন্য এক উদীয়মান স্থপতি লুডভিগ মিস ভান ডার রোহেকে নিয়োগ করা হয়। আধুনিক স্থাপত্যের এক কিংবদন্তি রোহে এ বাড়িটি তৈরির সময় দিয়েছিলেন বিখ্যাত ‘লেস ইজ মোর’ বাণীটিও।


এ বাড়ির নির্মাণকাজ শেষ হয় ১৯৩০ সালে, ঠিক নাৎসি জার্মানির উত্থানের আগে।


ভিলা টুগেনধাতের আসল সৌন্দর্য বোঝার জন্য সামনে থেকে নয়, পেছন থেকে দেখতে হয়। এটি এক ছোট্ট টিলার ওপর নির্মিত—ছাদ থেকে মেঝে পর্যন্ত কাঁচের জানালা দিয়ে সাজানো। এখানে দাঁড়িয়ে চোখে পড়বে সবুজ প্রান্তরের অনন্ত দৃশ্য।


‘রোহে তার অভিজাত চেহারা সত্ত্বেও ছিলেন এক বিপ্লবী চিন্তাবিদ,’ বলেন ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য ইতিহাসের অধ্যাপক ডিট্রিশ নিউম্যান। ‘তিনি মানুষের বসবাসের ভাবনাকে সম্পূর্ণ নতুন করে ভেবেছিলেন।‘


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে