নাটকে অভিনয় চাকরির মতো হয়ে গেছে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৬ মে ২০২৫, ১২:২৩

ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে রয়েছে জান্নাতুল সুমাইয়া হিমির একাধিক নাটক। ঈদের ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’তে গাওয়া তাঁর গানও ট্রেন্ডিংয়ে আছে। চলছে ঈদুল আজহার নাটকের শুটিং। এসব নিয়েই তাঁর সঙ্গে কথা বললেন মনজুর কাদের।


আপনার অভিনীত নাটক তো প্রায়ই ট্রেন্ডিংয়ে থাকে, এবার আপনার গাওয়া গানও ট্রেন্ডিংয়ে। গানের বিষয়টা একটু বলবেন?


জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি: ছোটবেলায় ছায়ানট ও কচিকাঁচায় গান শিখেছি, তাই গান নিয়ে আলাদা একটা নস্টালজিয়া কাজ করে। গান এবার মানুষ দেখেছে বা শুনেছে, ট্রেন্ডিংয়েও এসেছে, এটা অবশ্যই ভালো লেগেছে। নাটক হচ্ছে প্রতিদিন। নাটকে অভিনয় একটা চাকরির মতো হয়ে গেছে। গানও মানুষ এবার নাটকের মতোই গ্রহণ করেছে দেখলাম, এটা ভালো লেগেছে। আমার কাছে অনেক সারপ্রাইজিং ছিল। ভালো লাগার আরও কারণ, আমার সহশিল্পী, কাছের মানুষ ও ভক্তরা গানের জন্য শুভকামনা জানিয়েছেন। তাই গানের বিষয়টা আলাদা করে গুরুত্ব বহন করে কি না, এখনই বলতে পারছি না। কত ভিউ হয়েছে, এটার চেয়ে আমার কাজগুলো আমার কাছে ভালো লাগছে কি না, সেটাই বিষয়। সেটাই গুরুত্বপর্ণ।


বেশ তো সাড়া পেলেন। নিয়মিত হবেন?


জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি: নিয়মিত কতটুকু হতে পারব, জানি না। যদি এরপর মৌলিক কোনো গান গাওয়ার প্রস্তাব আসে, করব। আমার মনে হয়, একটা গণ্ডির মধ্যে আটকে না থেকে যদি পারি বা মানুষ যদি গ্রহণ করে, আমার পছন্দের কাজ তো আমি করতেই পারি। গানে অত বেশি নিয়মিত না হলেও শখের বশে গান গাওয়া হবে।


 ভিউ নিয়ে আপনার দর্শন কী?


জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি: ভিউ নিয়ে আমার আলাদা কোনো দর্শন নেই। মনে হয়, এটা যেকোনো প্রজেক্টের একটা অংশ। একটা প্রজেক্টের চিত্রনাট্য ভালো হতে হয়, এরপর লোকেশন, আর্টিস্ট ও পরিচালকের সমন্বয়ে কাজটা হয়। তাই ওই কাজ অবশ্যই চাই মানুষ দেখুক। এত কষ্ট করে আমরা কাজ করি, তাই যখন ভিউ হয়, ভালো লাগে। কারণ, মানুষ দেখছে বলেই ভিউ হচ্ছে। প্রশংসা করছে, আলোচনা–সমালোচনাও করছে। এটা তো অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। ভিউর বিষয়টা সরাসরি জড়িত প্রযোজকদের জন্য, এখান থেকে টাকা উঠে আসার ব্যাপার থাকে। এখন আমার কাজ যদি না-ই দেখে, আমাকে নিয়ে প্রযোজক তো পরের প্রজেক্টে ভাববে না। তারা হয়তো বিকল্প সিদ্ধান্তে যাবে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও