মার্কিন শুল্কে রপ্তানির পতন

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ০৬ মে ২০২৫, ০৯:৪৯

চলতি অর্থবছরের মধ্যে এপ্রিল মাসে সর্বনিম্ন রপ্তানি আয়ের মুখ দেখেছে বাংলাদেশ। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ তথ্যমতে, মাসজুড়ে বাংলাদেশ পণ্য রপ্তানি করে আয় করেছে ৩০১ কোটি ৬৮ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার; যা মার্চ মাসের তুলনায় ১২৩ কোটি ১৮ লাখ ডলার কম। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একদিকে ঈদের লম্বা ছুটি, অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক শুল্কনীতি—এই দুই মিলে এপ্রিল মাসে রপ্তানি আয়ে বড় ধস নেমেছে। শুধু মাসিক নয়, চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসের মধ্যে এই এপ্রিলেই সর্বনিম্ন রপ্তানি আয় রেকর্ড হয়েছে।


বিশ্বখ্যাত ক্রেতা প্রতিষ্ঠান ওয়ালমার্ট, আমাজন ও অন্যান্য মার্কিন রিটেইলাররা ট্রাম্প প্রশাসনের সম্ভাব্য শুল্ক আরোপের আগেই প্রয়োজনীয় পণ্য কিনে রেখেছে। ফলে এপ্রিল মাসে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন করে রপ্তানি অর্ডার কমে যায়। একই সঙ্গে দেশে ঈদের ছুটিতে অন্তত ১০-১২ দিন রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করেছে।


এ বিষয়ে পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, একদিকে ঈদের ছুটিজনিত দীর্ঘ কার্যবিরতি, অন্যদিকে বৈদেশিক বাজারে অর্ডার সংকোচন—এই দুইয়ের মিলিত প্রভাবে রপ্তানি খাতে যে চাপ তৈরি হয়েছে, তার পরিণতিতে আয় কমবে, এমনটি অনাকাঙ্ক্ষিত হলেও একেবারে অপ্রত্যাশিত ছিল না।


তবে অর্থনৈতিক বিশ্লেষকেরা এর পেছনে আরও গভীর কারণ খুঁজে পেয়েছেন। এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বায়ারদের অর্ডার থাকলেও গ্যাস-সংকটের কারণে অনেক ক্ষেত্রে সরবরাহ ব্যাহত হয়েছে। আবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ নীতির কারণে মার্কিন ক্রেতারা অনেক আগেই প্রয়োজনীয় পণ্য কিনে নিয়েছে। এপ্রিল নাগাদ তাদের নতুন চাহিদা তেমন ছিল না। ফলে রপ্তানি আয় ধাক্কা খেয়েছে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও