You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সঠিক ব্যবস্থাপনায় মাইগ্রেন থেকে মুক্তি মেলে

কখনো কখনো তীব্র মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, আলো ও শব্দে অসহ্য যন্ত্রণা; এসবের কারণে কাজের জায়গা তো বটেই, ব্যক্তিগত জীবনও প্রভাবিত হতে পারে। এসবই মাইগ্রেন নামের এক নীরব শত্রুর কাজ। অনেকে মাসের পর মাস, এমনকি বছরের পর বছর মাইগ্রেনকে সাধারণ মাথাব্যথা ভেবে অবহেলা করেন। অথচ সময়মতো চিকিৎসা নিলে এই যন্ত্রণাদায়ক অভিজ্ঞতা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

মাইগ্রেন কী: এটি স্নায়বিক রোগ। এতে মাথার এক পাশে মাঝারি থেকে তীব্র ব্যথা হয়। ব্যথার পাশাপাশি দেখা দিতে পারে দৃষ্টিবিভ্রাট, বমি বমি ভাব, শব্দ ও আলোতে অতিসংবেদনশীলতা। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ব্যথার আগে চোখের সামনে ঝলকানি, ঝাপসা দেখা বা শরীরের এক পাশে দুর্বলতার মতো লক্ষণও হতে পারে।

কেন হয় মাইগ্রেন: এর পেছনে পারিবারিক ইতিহাস, মানসিক চাপ, অনিয়মিত ঘুম, হরমোনের পরিবর্তন, নির্দিষ্ট খাবার (যেমন চকলেট, পনির, কফি), অতিরিক্ত স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকা এবং আবহাওয়া পরিবর্তনের ভূমিকা রয়েছে। কেউ কেউ মাসিকের সময় বা অতিরিক্ত ক্লান্তির পরও মাইগ্রেনের শিকার হন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন