You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নিঃশব্দের শান্তি উপভোগ করবেন যেভাবে

প্রত্যেকের জীবনেই শব্দ যেন এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। কেউ সারাদিন টিভি চালিয়ে রাখেন, কেউ আবার ঘুমের সময়ও হেডফোনে গান শুনে থাকেন। তাই নীরবতা মানে অনেকের কাছেই অস্বস্তি হয়ে ওঠে।

তবে প্রশ্ন হল, এই নীরবতা কি আসলেই খারাপ? নাকি শরীর ও মনের জন্য ভালো কিছু বয়ে আনতে পারে?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নীরবতারও আছে উপকারিতা। শরীর ও মনের আরাম, চিন্তা পরিষ্কার হওয়া, এমনকি হৃদস্পন্দন কমে আসা পর্যন্ত। তবে এই উপকারিতা পাওয়া নির্ভর করে নীরবতাকে কীভাবে দেখা হয় এবং গ্রহণ করা হয়, সেটার ওপর।

নীরবতা কারও কাছে শান্তি, আবার কারও কাছে অস্বস্তির কারণ কেন?

ইতালির ‘রিসার্চ ইন্সটিটিউট ফর নিউরোসায়েন্স, এডুকেশন অ্যান্ড ডিড্যাকটিক্স’-এর স্নায়ুবিজ্ঞানী ডা. টাল ডটান বেন-সোসান ওয়েলঅ্যান্ডগুড ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন, “প্রত্যেক ব্যক্তি নীরবতার সঙ্গে ভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতা জড়িত রাখেন। কেউ যদি ছোটবেলায় শাস্তির অংশ হিসেবে চুপ করে বসে থাকতে বাধ্য হতেন, তাহলে তার কাছে নীরবতা মানেই মানসিক চাপ।”

অন্যদিকে, কেউ যদি ছোটবেলায় নীরব পরিবেশে খেলার আনন্দ পান, তাহলে তার কাছে নীরবতা হবে এক ধরনের আরাম।

যুক্তরাজ্যের ডারম বিশ্ববিদ্যালয়-এর মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. থুই-ভি টি উয়েন বলেন, “নীরবতা চিন্তাভাবনাকে সামনে নিয়ে আসে। যারা নিজেদের চিন্তার সঙ্গে একা সময় কাটাতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, তাদের জন্য নীরবতা আরামদায়ক। তবে যাদের মানসিক উত্তেজনা বা দুশ্চিন্তা বেশি, তাদের ক্ষেত্রে নীরবতা উল্টো অস্বস্তিকর হতে পারে।”

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন