You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ছাঁটাই আতঙ্ক: ‘অতিরিক্ত জনবল’ নাকি সিন্ডিকেটের কৌশল?

ওষুধ প্রস্তুতকারী একমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠান এসেনসিয়াল ড্রাগস্ কোম্পানি লিমিটেড বা ইডিসিএল, যা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। বছরজুড়ে নানা কারণে প্রতিষ্ঠানটি পত্রিকার শিরোনাম হয়। বিশেষ করে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মোটা অঙ্কের অবৈধ আর্থিক লেনদেন থেকে শুরু করে টেন্ডার বাণিজ্য, স্বজনপ্রীতি, অতিরিক্ত জনবল নিয়োগ, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ, নিম্নমানের ওষুধ উৎপাদন এবং অর্থ লোপাটের মতো গুরুতর অভিযোগ প্রতিষ্ঠানটিকে বিতর্কিত করেছে। বিভিন্ন সময়ে দুদকের অভিযানে তার প্রমাণও মিলেছে।

নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগের রেশ না কাটতেই সম্প্রতি কর্মীদের তালিকা ধরে চাকরিচ্যুত করার ঘটনায় স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানটি ফের আলোচনায়।

‘অতিরিক্ত জনবল’ দেখিয়ে হঠাৎ করে এপ্রিল মাসের ১০ থেকে ২৪ তারিখ পর্যন্ত এসেনশিয়াল ড্রাগস্ কোম্পানি লিমিটেডের (ইডিসিএল) বগুড়া, খুলনা, গোপালগঞ্জ ও ঢাকা অফিস থেকে ৪০০ জনকে চাকরিচ্যুত করা হয়। সংশ্লিষ্টরা জানান, বগুড়া প্লান্টে ১০ এপ্রিল অফিস ছুটির পর পুলিশ ডেকে এনে ৫৪ জনকে চাকরিচ্যুতির নোটিশ ধরিয়ে দেওয়া হয়। খুলনার কারখানায়ও একই দিন অফিস শেষের এক ঘণ্টা আগে নোটিশ টানিয়ে ৪৫ জন শ্রমিক-কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করার বিষয়টি জানানো হয়। নোটিশে উল্লেখ করা হয়— ‘প্রয়োজনের অতিরিক্ত জনবলের কারণে শ্রম আইনের ধারা-২৬ অনুযায়ী ১০ এপ্রিল থেকে টারমিনেশন করা হলো।’ যারা প্রায় প্রত্যেকেই প্রতিষ্ঠানটির স্থায়ী কর্মী, দীর্ঘদিন ধরে তারা চাকরি করে আসছিলেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন