You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কোন বয়সী শিশুকে কেমন শাসন করবেন

পাঁচ বছর বয়সী মারুফ ঠিকমতো খেতে চায় না। তবে হাতে মুঠোফোন ধরিয়ে দিলেই মুশকিল আসান। কোনো ঝামেলা করে না। ভিডিও দেখতে দেখতে খাবার খায়। চাকরিজীবী মা-বাবা প্রথম দিকে এতে খুশিই ছিলেন। সন্তানের হাতে মুঠোফোন তুলে দিতেন নির্দ্বিধায়। মা ভেবেছিলেন, সন্তানকে শান্ত রাখার একটা উপায় তো পাওয়া গেল। কিন্তু ধীরে ধীরে হিতে বিপরীত হয়ে গেল। মুঠোফোন দেখতে দেখতে কোনো কাজ করার অভ্যাস এতই বেড়ে গেল যে এখন আর মারুফকে সামলানো যায় না। স্কুল থেকে এসে খাওয়ার আগে ও পরে বা গোসলের আগে সে শর্ত জুড়ে দেয়, ‘ফোন দিলে তারপর করব।’ এতে বাসার সবাই বিরক্ত। মা রেগে গিয়ে প্রায়ই তাকে কঠোর শাসন করেন। প্রচণ্ড বকাঝকা করেন, কখনো মারধরও করে বসেন। কিন্তু এই শাসনে মারুফের উন্নতি তো হচ্ছেই না, উল্টো সে হয়ে উঠছে অতিরিক্ত বদমেজাজি। 

আরিফ (ছদ্মনাম) নামের আরেকজনের কথাও বলা যায়। তিনি এখন বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া। তবে তাঁর শৈশবের কথা এখানে উল্লেখযোগ্য। আরিফের মা আরজু বেগম (ছদ্মনাম) স্কুলশিক্ষক। আরিফ যখন একেবারে ছোট, তখন থেকে আরিফের বয়সী সব শিশুর কাছ থেকে আলাদা করে রাখতে চাইতেন। ক্লাসের দুষ্টু ছেলেদের সঙ্গে মিশে তাঁর ছেলে খারাপ হয়ে যাবে, এটাই ছিল তাঁর ভয়। কিন্তু মায়ের অতিরিক্ত কড়া শাসনের নেতিবাচক প্রভাব পড়তে থাকে অচিরেই। বন্ধুরা আরিফকে এড়িয়ে চলতে শুরু করে। ক্লাসে তার সঙ্গে কেউ বসে না, খেলার মাঠে খেলতে নেয় না। ফলে একরকম নিঃসঙ্গভাবেই বেড়ে উঠতে থাকে সে। শৈশব শেষে কৈশোরে পড়ালেখার প্রয়োজনে আরিফ একসময় হোস্টেলে থাকতে শুরু করে। তবে মায়ের চোখের আড়াল হতেই আরিফ হাঁটতে থাকে উল্টো পথে। মা যা বলেন, তার উল্টোটা করতে থাকে সে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন